আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

করলার পাঁচ

করলা তেতো হলেও পুষ্টিগুণ অশেষ। ঠিকঠাক রান্না করতে পারলে এই তেতোস্বাদও অমৃত হয়ে ওঠে। তবে করলার তেতোভাবটাই অনেকে পছন্দ করেন। আবার এমনভাবেও রান্না করা যায়, যাতে তেতোভাবটা কমে আসে অনেকখানি। স্বাদ বদলের জন্য কিছুটা ভিন্নতাও আনা যেতে পারে করলা রান্নায়।

মুচমুচে করলা ভাজি

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

উপকরণ

পাতলা গোল করে  কাটা করলা ২ কাপ, আলু (পাতলা গোল করে কাটা) ২ কাপ, বেরেস্তা আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৪টি, লবণ দেড় চা-চামচ ও গোলমরিচ গুড়া সিঁকি চা-চামচ।

প্রণালি

করলায় লবণ মেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে দিন। করলা ধুয়ে পানি নিংড়ে আলাদা পাত্রে রাখুন। আলু কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ভাজার আগে পানি ঝরিয়ে নিন। আলাদা পাত্রে  করলা ও আলুতে লবণ মাখিয়ে রাখুন। ডুবোতেলে ভাজার জন্য কড়াইতে তেল গরম করুন। প্রথমে আলু তারপর করলা ভেজে মুচমুচে করে নিন। এবার তেল ছেঁকে উঠিয়ে আলাদা আলাদা পাত্রে কিচেন টাওয়েলে রাখুন, এতে বাড়তি তেল কিচেন টাওয়েল শুঁষে নেবে।

প্রথমে মাঝারি আঁচে তারপর আঁচ কমিয়ে ভাজতে হবে। চুলা বন্ধ করে তারপর এই তেলে চুলা বন্ধ অবস্থাতেই কাঁচা মরিচগুলো ছেড়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট পর তেল ছেঁকে উঠিয়ে ফেলুন।

এবার একটি বড় বোলে মুচমুচে করলা, আলু, ভাজা কাঁচা মরিচ ও গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে মিশিয়ে পরিবেশন পাত্রে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।বিজ্ঞাপন

ডিম-করলার স্যুপ

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

উপকরণ

হাড়সহ ২৫০ গ্রাম মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি করা স্টক ৫ কাপ, পাতলা করে কাটা করলা ২৫০ গ্রাম, মুরগির বুকের মাংস পাতলা কাটে ১০০ গ্রাম, ফিশ বল ১০টি, ফেটানো ডিম ১টি, লবণ আধা চা-চামচ, তিলের তেল ২ চা-চামচ ও গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ।

প্রণালি

পাঁচ কাপ পানিতে হাঁড়সহ মুরগির মাংস চুলায় চাপিয়ে ঢেকে আধা ঘণ্টা জ্বাল দিয়ে স্টক করে নিন।

করলা ধুয়ে বিচি ফেলে দিয়ে লবণ মেখে রেখে দিন। একটি বাটিতে মুরগির মাংস, লবণ, তিলের তেল ও গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে মিশিয়ে মেখে রেখে দিন কিছুক্ষণ। এবার চিকেন স্টক থেকে মুরগির হাঁড়গুলো উঠিয়ে স্টকে মেখে রাখা মুরগির মিশ্রণ দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট জ্বাল দিন। তারপর লবণ দিয়ে মেখে রাখা করলা চিপড়ে পানি নিংড়ে ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে স্যুপে দিয়ে রান্না করুন কিছুক্ষণ। ২ থেকে ৩ মিনিট পর ফিশবল দিয়ে তারপর ফেটানো ডিম দিয়ে নাড়ুন। লবণ দেওয়ার প্রয়োজন হলে এক চিমটি লবণ দিয়ে নাড়ুন। ১ থেকে ২ মিনিট পর নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

স্টাফড করলা

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

উপকরণ

মাঝারি করলা ৪টি, লবণ স্বাদমতো, মুরগির কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজ পাতলা করে কাটা ১ কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ৩-৪টি, ঝুরি করা পনির আধা কাপ, গরম মসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া সিঁকি চা-চামচ, আদা বাটা আধা চা-চামচ, রসুন বাটা আধা চা-চামচ, চিনি আধা চা-চামচ, তেল ৩ টেবিল চামচ, কুচানো ক্যাপসিকাম পরিমাণমতো ও পুদিনা পাতা কুচি ২ টেবিল চামচ।

প্রণালি

করলা ধুয়ে দুই মুখের ধার একটু বেশি করে কেটে একেকটিকে তিন ভাগ করে নিন। ভেতরের বিচি ও শ্বাস চামচ বা পিলার দিয়ে কুরিয়ে বের করে নিন। সাবধানে কোরাতে হবে, যেন ভেঙে না যায়।

এখন করলার ভেতরে ও বাইরে আধা চা-চামচ লবণ মেখে ২০ মিনিট রেখে দিন। করলা ভালো করে ধুয়ে পানি শুষে নেওয়ার জন্য কিচেন টাওয়েলে রাখুন। কড়াইতে সাদা তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ সোনালি করে ভেজে অল্প লবণ দিয়ে সেদ্ধ করা কিমা কিছুক্ষণ ভেজে নিন। মাংসের রং পরিবর্তন হয়ে এলে তাতে সিরকা, চিনি ও আদা-রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিন। এবার জিরা বাটা, গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে নেড়ে ভাজা ভাজা করুন। তারপর গরম মসলা গুঁড়া দিয়ে নেড়ে অর্ধেক ঝুরি করা পনির মিশিয়ে দিয়ে নেড়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
সামান্য লবণ মিশিয়ে করলার টুকরাগুলো একটু ব্লাঞ্চ করে নিন। বেকিং ট্রেতে সরিষার তেল ব্রাশ করে ২ ইঞ্চি দূরে দূরে ভাপিয়ে নেওয়া করলাগুলো বসিয়ে তার ভেতরে ১ টেবিল চামচ মাংসের কিমা দিয়ে ভালো করে চেপে তার ওপর ১ টেবিল চামচ ঝুরি করা পনির চেপে দিন। পুনরায় কিমা দিয়ে ওপরে ঝুরি করা পনির ও কুচানো ক্যাপসিকাম ছিটিয়ে প্রি-হিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে ১৫ থেকে ২০ মিনিট বেক করুন। বেকিং ট্রে বের করে সাবধানে তুলে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।বিজ্ঞাপন

বড়ি-করলার ভর্তা

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

উপকরণ

বিচি ফেলে পাতলা স্লাইস করা করলা ১ কাপ, লবণ ১ চা-চামচ, কুমড়া বড়ি সিঁকি কাপ, পেঁয়াজ (মিহি স্লাইস) আধা কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ২টি, সরিষার তেল ২ চা-চামচ ও তেল ২ চা-চামচ।

প্রণালি

বড়ি ধুয়ে পাটায় বা হামানদিস্তায় গুঁড়া করে নিন। করলায় আধা চা-চামচ লবণ মেখে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এবার করলা ভালো করে কচলে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। কড়াইতে তেল গরম করে মৃদু আঁচে বড়ির গুঁড়া লালচে করে ভেজে নিন। ঠান্ডা হলে এক পাশে রেখে দিন। একটি বোল বা বাটিতে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি, লবণ ও সরিষার তেল মিশিয়ে ভালো করে কচলে মেখে নিন। তারপর করলা কুচি ও ভেজে রাখা বড়ির গুঁড়া দিয়ে মিশিয়ে মেখে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

নারিকেল-চিংড়িতে করলা

ছবি: প্রথম আলো
ছবি: প্রথম আলো

উপকরণ

করলা ২ কাপ, লাল ও সবুজ ক্যাপসিকাম ১ কাপ, তেল ৩ টেবিল চামচ, গোটা জিরা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ স্লাইস ১ কাপ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া দেড় চা-চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ ও ১ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, চিংড়ি মাছ ১ কাপ এবং নারিকেল বাটা ১ কাপ।

প্রণালি

করলা ও ক্যাপসিকাম ২ ইঞ্চি লম্বা করে কেটে নিন। করলায় আধা চা-চামচ লবণ মেখে ৩০ মিনিট পর পানি নিংড়ে, ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। পাত্রে তেল গরম করে জিরার ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজের স্লাইস সোনালি করে ভেজে চিংড়ি মাছ ও করলা দিয়ে মাঝারি আঁচে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করুন। এবার নারিকেল বাটা ও হলুদ গুঁড়া দিয়ে মাঝারি আঁচে ভালো করে মিশিয়ে ঢেকে ৮ থেকে ১০ মিনিট রান্না করুন। ঢাকনা খুলে লবণ, ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লাল মরিচের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করুন। তারপর লাল ও সবুজ ক্যাপসিকাম দিয়ে আরও ৫ মিনিট মাঝারি আঁচে রাখুন। এবার চিনি মিশিয়ে নাড়ুন। কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়ে আরও ২ মিনিট মৃদু আঁচে রান্না করুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com