আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

আমরা এমন এক যুগে বাস করছি যেখানে স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস ঠিক রাখা কেবল প্রয়োজনই না বরং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারও বটে। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কথা বলতে গেলে ফিট থাকা এবং নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অন্যতম প্রাথমিক এজেন্ডা। আপনি আপনার ডায়েটে পরিবর্তন আনুন কিংবা নিয়মিতভাবে জিম করুন, এসবকিছু আপনার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে অত্যন্ত উপকারী।

যখন ওজন কমানোর কথা আসে তখন একটি পরিকল্পনা অনুসরণ করা উচিত যা ফলপ্রসূ হিসেবে কাজ করবে। ওজন কমানোর বেশ কয়েকটি আশ্চর্যজনক টিপস প্রকাশ করছে টাইমস অফ ইন্ডিয়া-

স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া
ওজন কমানোর প্রাথমিক উপায় আপনার খাবার খাওয়ার সাথেই জড়িত। অনেক মানুষের মাঝেই এই ভ্রান্ত ধারণা যে, খাবার তাদের ওজন বাড়িয়ে তোলে, আসলে কিন্তু ব্যাপারটা এমন নয়। আসল সমস্যাটি আপনার খাবারতালিকার অস্বাস্থ্যকর খাবারে।

প্রসেসড খাবারের পরিবর্তে আপনাকে অবশ্যই সবরকম স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। আপনার ইনসুলিন এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি পুরো খাবারগুলো আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। যার ফলশ্রুতিতে আপনার ওজন কমানো সহজ হয়।

নিজেকে হাইড্রেট রাখুন
পানি আমাদের শরীরের শক্তির অন্যতম প্রধান উৎস। হজম শক্তি বাড়াতে, শরীর থেকে বর্জ্য এবং বিষাক্ত পদার্থগুলো বের করার জন্য প্রচুর পানি পান করুন। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করতে পারে। তাছাড়া, খাবারের আগে পানি পান করলে ক্ষুধা নিরসন করতে পারে এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখবে। পাশাপাশি শরীরের স্বাস্থ্যকর এবং অস্বাস্থ্যকর কার্বস এবং চর্বি দূরে করতে সহায়তা করবে।

প্রতি বেলায় খাওয়া
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন, দু’-এক বেলা খাবার না খেলে বা নিজেকে অনাহারে রাখলে তা ওজন কমাতে সহায়তা করবে। তবে এর কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। খাবার বাদ দেয়া এবং পরিমাণে কম খাওয়ার ফলে আপনার মেটাবোলিসম বা বিপাক স্টল করতে পারে এবং অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের দিকে ঝুঁকতে পারেন। খাদ্য গ্রহণ বাদ দেয়ার পরিবর্তে, অবশ্যই খাবারের সাথে ক্ষুধার চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখতে শিখতে হবে। অন্যথায় এভাবে খাবার এড়িয়ে গেলে তা আপনাকে কেবল দুর্বল এবং অলস করে তুলবে।

পরিমিত খাবার খাওয়া
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাবারের পরিমাণ ভাগ করার জন্য অবশ্যই কৌশলগত এবং বুদ্ধিমান হতে হবে। আপনার অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি খাবারের সময় খুব বেশি খাচ্ছেন না আবার কমও খাচ্ছেন না। আপনার দেহের শক্তির চাহিদার সাথে তুলনা করেই আপনাকে কার্ব জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর সুষম খাদ্য অবশ্যই নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ঘরের রান্না খাওয়া
আজকের সময়ে, অনেকে বাইরে থেকে ডাইনিং অথবা বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার অর্ডার করতে পছন্দ করেন। আপনি যদি সত্যিকারভাবেই ওজন কমানোর চেষ্টা করেন তবে আপনাকে অবশ্যই বাড়ির রান্না খাবার খেতে হবে। ঘরে রান্না করা খাবার সবসময় স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর। যেসব খাবার খাচ্ছেন সে সম্পর্কে সচেতন হোন। যেমন কার্বস এবং ফ্যাটের পরিমাণ সম্পর্কে ধারণা রাখুন। ফলস্বরূপ আপনি আপনার চাহিদা অনুযায়ী সবকিছু পরিমিত ব্যবহার করতে পারবেন।। তাছাড়া এটি আপনার অনেক অর্থ সাশ্রয় করে।

অ্যালকোহল সেবন নিয়ে পুনরায় ভাবুন
যেসব লোকেরা মদ্যপান করে, তাদের অ্যালকোহল সেবন পুরোপুরি হ্রাস করা অনেকটাই কঠিন ব্যাপার, কারণ এই তৃষ্ণা তাদের নেশায় পরিণত হয়। তবে যদি আপনি এমন কেউ হন, যিনি ওজন বাড়ানোর বিষয়েও চিন্তিত তবে অবশ্যই অ্যালকোহল গ্রহণের ক্ষেত্রে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।

ডায়েটে সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে চলুন
অনেকে বিশ্বাস করে যে নিজের উপর ডায়েট বিধিনিষেধ আরোপ করলে তা ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে।। কিন্তু আসলে ব্যাপার তা নয়। এসব বিধিনিষেধ আরোপের পরিবর্তে নিজেকে সতেজ রাখুন এবং লক্ষ্যগুলোকে একটি নতুন পরিকল্পনায় সাজান। সময়ের সাথে সাথে আপনি দায়বদ্ধতার ভার নিতে পারবেন।

শরীরের ক্ষুধা এবং মনের ক্ষুধার মাঝে পার্থক্য করুন
অনেক সময়, আমরা আমাদের শরীর এবং মনের চাহিদার মধ্যে পার্থক্য করতে ব্যর্থ হই। যখন আমরা শারীরিকভাবে ক্ষুধার্ত হয়ে থাকি তখন আমরা আমাদের পেটে হঠাৎ গ্রোথ বা আমাদের বুকে অস্বস্তি অনুভব করি। যাইহোক, মনের ক্ষুধা এক নয়। এটি অভ্যাস, সংবেদন, আবেগ এবং আমাদের চারপাশের দ্বারা চালিত হয়। বলা হচ্ছে, আমাদের শারীরিক চাহিদা এবং আমাদের আকাঙ্ক্ষার মধ্যে পার্থক্যটি মূল্যায়ন করা গুরুত্বপূর্ণ। তবেই আমরা আরও সচেতন হতে পারব।

  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

    ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

    ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

    ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

    ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন

  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন
  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন
  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন
  • ওজন কমাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মেনে চলবেন
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com