আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

আপনি কতটা রোমান্টিক?

‘যদি আজ বিকেলের ডাকে তার কোনো চিঠি পাই? যদি সে নিজেই এসে থাকে? যদি তার এতকাল পরে মনে হয় দেরি হোক, যায়নি সময়?’—কবিতার এই কথাগুলো থেকে বোঝা যায় সত্যিকারের ভালোবাসা মনের গভীর থেকে আসে। প্রিয়জনকে না পেলেও অপেক্ষার শেষ হয় না। দেখা যায় মানুষটি ‘পরানে প্রেমের বিন্দু’ হয়ে থাকলেও, প্রকাশের অভাবে সেই বিন্দু হয়তো হারিয়ে যায়। যাকে ভালোবাসা যায়, তার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশে এত কেন দ্বিধা? এসব প্রশ্নের যেন উত্তর মেলে না।

ভালোবাসা হলো এক ধরনের আবেগ, যা না যায় দেখা, না যায় ছোঁয়া। একেকজন মানুষের প্রকাশের ভাষা একেক রকমের। তাই একজন মানুষ আসলে কতটা রোমান্টিক, এটা পরিমাপ করা বেশ কঠিন। দেখা যায়, আপনি কি প্রেম করছেন? এমন ধারা প্রশ্নের উত্তরে ‘হ্যাঁ’ বা না বলা যায়, একটু সংকোচ হলেও। অথচ আপনি কি রোমান্টিক? এই প্রশ্নের উত্তর হুট করে দেওয়া সম্ভব হয় না। আসলে প্রেম করলেই রোমান্টিক হওয়া যায় না। আপনি নিজেকে কতটুকু রোমান্টিক মনে করেন, সহজ কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে জেনে নিতে পারেন।

১ আপনি কি প্রথম দেখার প্রেমে বিশ্বাস করেন?

উত্তর: ক. হ্যাঁ, আমি বিশ্বাস করি।

খ. এটি কোনো কোনো সময়, কোনো কোনো মানুষের ক্ষেত্রে সম্ভব হতে পারে।

গ. একদমই না।

২. আপনি কি প্রেমের উপন্যাস পড়েন?

উত্তর: ক. আমি বেশির ভাগ সময় রোমান্টিক বই পড়ি, সিনেমা দেখি।

খ. মাঝেমধ্যে আমি রোমান্টিক উপন্যাস খুঁজি।

গ. আমি অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার ও অপরাধবিষয়ক উপন্যাস পছন্দ করি।

৩. আপনি কি ভালোবাসার মানুষের উদ্দেশে কবিতা বা চিঠি লেখেন?

উত্তর: ক. সব সময়।

খ. কোনো বিশেষ ঘটনা হলে বা জীবনে একবার।

গ. কখনোই না।বিজ্ঞাপন

৪. আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে কি অন্য কোনো নামে ডাকেন?

উত্তর: ক. হ্যাঁ, একটি বিশেষ নামে কেবল আমি তাকে ডাকি।

খ. দু-এক সময় তাকে অন্য নামে ডাকি।

গ. এগুলো আমি পছন্দ করি না।

৫. সঙ্গীর সঙ্গে দেখা করতে পোশাক পছন্দ করেন কী ভেবে?

উত্তর: ক. যেটা সে পছন্দ করে, এমন পোশাক।

খ. যাতে আমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি, তা-ই পরব।

গ. পোশাকে কিছু যায়-আসে না।

৬. সঙ্গীর জন্য কি সকালে উঠে নাশতা বানান?

উত্তর: ক. এটি আমি করতে ভালোবাসি।

খ. মাঝেমধ্যে সময় পেলে করি।

গ. কখনো করিনি।

৭. সঙ্গীকে চমকে দিতে কোনো পরিকল্পনা করেন?

উত্তর: ক. এটা করতে খুবই পছন্দ করি।

খ. আমি মাঝেমধ্যে এমনটা করি।

গ. সম্পর্কের ক্ষেত্রে এগুলো জরুরি নয় বলে মনে করি।

ওপরের সব প্রশ্নে আপনার উত্তর যদি ‘ক’ হয় তাহলে বলা যায়, আপনি সত্যিকারের রোমান্টিক। আপনি আপনার সঙ্গীকে ভীষণ ভালোবাসেন। তাকে খুশি করার বিষয়টি আপনি প্রাধান্য দেন। আপনি চান ভালোবাসার প্রিয় মুহূর্তগুলো মনে ধরে রাখতে। আর আপনার উত্তর যদি ‘খ’ হয়, তাহলে ধরে নিন আপনি রোমান্টিক মুহূর্ত পছন্দ করেন, তবে বাস্তববাদী ঘরানার মানুষ আপনি। সময় ও পরিস্থিতি বুঝে আপনি আপনার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করেন। আর আপনার উত্তর যদি ‘গ’ হয়, তাহলে বলা যায় বেশ নীরস মানুষ আপনি। ভালোবাসা বোঝেন না। সঙ্গীকে ভালোবাসেন, তবে তা প্রকাশ করতে অপারগ। অবশ্য সব সময় যে হিসেব-নিকেশ করেই আবেগ পরিমাপ করা যায়, এমনটা নয়। ছোট ছোট ঘটনা, সঙ্গীর প্রতি আপনার যত্ন, মনোযোগ—এসব কিছুও প্রকাশ করে আপনার ভালোবাসার অনুভূতি। দুজনেই যদি দুজনকে ভালোবাসেন, তবে প্রকাশে বাধা না রাখাই ভালো।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com