আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

অপুষ্টি বাড়ায় হতাশা

ডিপ্রেশন বা হতাশা একটি মেন্টাল ডিসঅর্ডার বা মানসিক অসুস্থতা। অতিমাত্রায় ডিপ্রেশনকে মানসিক রোগ বলে চিহ্নিত করা হয়।
ব্যক্তিজীবনের দৈনন্দিন কাজকর্ম, খাবার, ঘুম, অনুভূতি, চাওয়া-পাওয়া, পারিবারিক সম্পর্ক—সব ক্ষেত্রেই ডিপ্রেশনের প্রভাব দেখা যায়।

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

এই ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ জীবনকে উপভোগ করতে পারে না। এমনকি কোনো কাজে মনোযোগী হতে পারে না। এ কারণে হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি একটি দুর্বিষহ জীবন যাপন করে। অতিমাত্রায় ডিপ্রেশনের কারণে অনেক সময় মানুষ আত্মহননের পথ বেছে নেয়।বিজ্ঞাপন

ডিপ্রেশনের কারণ

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশন দেখা যেতে পারে। ডিপ্রেশনের কারণ হিসেবে জেনেটিক, পারিপার্শ্বিক ও শারীরিক অবস্থা, ব্যক্তিজীবনের অপ্রাপ্তি, অপূর্ণতা, পারিবারিক জীবনের অশান্তি, দ্বন্দ্ব ইত্যাদিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, ডিপ্রেশনের সঙ্গে আরেকটি বিষয় ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সেটি হচ্ছে খাদ্য ও পুষ্টি। খাদ্য ও পুষ্টি মানুষের মানসিক ও আবেগপ্রবণ বিষয়গুলোকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করে। পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেলের অভাবে মস্তিষ্কের সঠিক কার্যক্রম বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও হতাশা দেখা দেয়।

কিছু ভিটামিন ও মিনারেল আছে, যেগুলোর অভাবে ডিপ্রেশন দেখা দেয়। এই ভিটামিন ও মিনারেলসমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় যোগ করে ডিপ্রেশন চিকিৎসার প্রথম পদক্ষেপ নেওয়া যায়। জরুরি প্রয়োজনে এসব ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট হিসেবেও দেওয়া হয়।

ভিটামিন ডি

মাশরুমে মিলবে ভিটামিন ডি
মাশরুমে মিলবে ভিটামিন ডি

ভিটামিন ডি সেরোটোনিন হরমোনের সঠিক কার্যকারিতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোন আমাদের নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবে কাজ করে, যা আমাদের মনকে নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি ঘুম, খাবারের রুচি ও হজমের প্রক্রিয়াকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করে। এ ছাড়া সেরেটোনিন ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে, যা আমাদের মস্তিষ্কের নতুন কোষ গঠনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভিটামিন ডির উৎস
সূর্যের আলো থেকে আমরা ভিটামিন ডি পেয়ে থাকি। এ ছাড়া ডিমের কুসুম, মাশরুম ও ফর্টিফায়েড খাবার থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।বিজ্ঞাপন

ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড

স্যামনে ভরপুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড
স্যামনে ভরপুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড

এটি আমাদের মস্তিষ্কের সুস্থতার জন্য অপরিহার্য উপাদান। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের নিউরাল সিস্টেমের ইনফ্লামেশনকে প্রতিরোধ করে।

ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস
স্যামন, ইলিশের মতো সামুদ্রিক মাছ, ডিমের কুসুম, বাদাম ইত্যাদিতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।

ফোলেট

মটরশুঁটিতে মিলবে ফোলেট
মটরশুঁটিতে মিলবে ফোলেট

ফোলেট সেরেটোনিন উৎপাদনে সাহায্য করে, যা আলঝেইমার ও ডিপ্রেশন প্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ফোলেটের উৎস
শিম, মটরশুঁটি, বিচি ও ডাল-জাতীয় খাবার, পালংশাক ইত্যাদিতে বেশি পরিমাণে ফোলেট পাওয়া যায়।

ভিটামিন বি

ডিমে আছে ভিটামিন বি
ডিমে আছে ভিটামিন বি

গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন বি১২ মানসিক সুস্থতা ও মস্তিষ্কের সঠিক কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ভিটামিন বির উৎস
মাছ, মাংস, ডিম, হোল গ্রেইন (পুরো শস্যদানা) ইত্যাদিতে বেশি পরিমাণে ভিটামিন বি পাওয়া যায়।বিজ্ঞাপন

ম্যাগনেশিয়াম

ডার্ক চকোলেটে পাওয়া যাবে মাগনেশিয়াম
ডার্ক চকোলেটে পাওয়া যাবে মাগনেশিয়াম

এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান। ম্যাগনেশিয়াম মস্তিষ্কের সঠিক কার্যক্রম ও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

ম্যাগনেশিয়ামের উৎস
হোল গ্রেইন বা পুরো শস্যদানা, সবুজ শাক, ডার্ক চকলেট ইত্যাদি থেকে ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায়।

জিংক

রেডমিটে আছে জিংক
রেডমিটে আছে জিংক

জিংক আমাদের মস্তিষ্কের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি আমাদের মস্তিষ্কের সঠিক কার্যক্রমের জন্য কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। জিংক নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবেও কাজ করে। জিংকের অভাব হলে ডিপ্রেশনের পাশাপাশি মানসিক উদ্বেগ ও সিজোফ্রেনিয়া দেখা যায়।

জিংকের উৎস
মাংস (রেড মিট), পালংশাক, মিষ্টিকুমড়ার বিচি, ডার্ক চকলেট ইত্যাদিতে বেশি পরিমাণে জিংক পাওয়া যায়।

আয়রন

আয়রনের চমৎকার উৎস পালং শাক
আয়রনের চমৎকার উৎস পালং শাক

আয়রন আমাদের দেহ ও মস্তিষ্কের কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে। তাই আয়রনের অভাবে ডিপ্রেশনসহ অন্যান্য মানসিক অসুস্থতা দেখা যায়।

আয়রনের উৎস
ডিম, শিম ও শিমের বিচি-জাতীয় খাবার, মাংস (রেড মিট), গরুর কলিজা, পালংশাক ইত্যাদি আয়রনের খুব ভালো উৎস।

অ্যামাইনো অ্যাসিড

ডাল জাতীয় খাবারে আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড
ডাল জাতীয় খাবারে আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড

মস্তিষ্কের সুষ্ঠু কার্যক্রমের জন্য অ্যামাইনো অ্যাসিড অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান। এর অভাবে ডিপ্রেশন বা হতাশা দেখা যায়।

অ্যামাইনো অ্যাসিডের উৎস
প্রোটিন-জাতীয় খাবার থেকে আমরা অ্যামাইনো অ্যাসিড পেয়ে থাকি। যেমন: ডিম, মাছ, মাংস, শিম ও শিমের বিচি, ডাল, বাদাম ইত্যাদি অ্যামাইনো অ্যাসিডের উৎস।
তাই হতাশা বা ডিপ্রেশন প্রতিরোধ করে সুন্দর জীবনযাপনের জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। সেই সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। নিয়মিত ব্যায়াম শরীরের বিভিন্ন হরমোনের কার্যকারিতা সঠিক রাখতে সাহায্য করে, যা মস্তিষ্কের সুস্থতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com