মাসের প্রথম নিলামে অপরিবর্তিত থাকার পর আবারো বেড়েছে দুগ্ধপণ্যের বৈশ্বিক দাম। সর্বশেষ নিলামে মূল্যসূচকে উত্থান ঘটেছে ২ দশমিক ২ শতাংশ। এর মাধ্যমে দুগ্ধপণ্যের দাম সাত বছরের...
আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ পরিস্থিতিতে আগামী দিনগুলোয় তুলাজাত সুতার দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। গুরুত্বের সঙ্গে এ পরিস্থিতি বিবেচনায়...
দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলো সাম্প্রতিক সময়ে ভয়াবহ খরার সম্মুখীন হয়েছে। পানি সংকটের কারণে ব্যাহত হচ্ছে এসব দেশের খাদ্যশস্য উৎপাদন। এ অঞ্চলে খরার কারণে খাদ্যশস্যের মাসভিত্তিক বৈশ্বিক উৎপাদন হ্রাসের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় বৈশ্বিক উৎপাদন রেকর্ড সর্বোচ্চ বাড়বে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল গ্রেইন কাউন্সিল (আইজিসি)। প্রতি মাসে বৈশ্বিক খাদ্যশস্যের উৎপাদন, বাণিজ্য, ব্যবহার, মজুদ ও রফতানিসংবলিত প্রাক্কলন প্রতিবেদন প্রকাশ করে আইজিসি। সম্প্রতি চলতি মাসের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে ২০২১-২২ মৌসুমে খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক উৎপাদন বেড়ে ২২৯ কোটি ৫০ লাখ টনে উন্নীত হবে বলে জানানো হয়েছে। গত বছরের তুলনায় উৎপাদন বাড়বে ৪ শতাংশ। ২০২০ সালে উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২২১ কোটি ৩০ লাখ টন। তবে আগের মাসের প্রাক্কলনের তুলনায় নতুন প্রাক্কলনে বৈশ্বিক খাদ্যশস্য উৎপাদন ৬০ লাখ টন কমতে পারে। জুনে প্রাক্কলিত উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২৩০ কোটি ১০ লাখ টন। খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক বাজার নিয়ে বৃহস্পতিবার আইজিসির সর্বশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, চলতি মৌসুমে খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক উৎপাদন গত তিন বছরের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে। খাদ্যশস্যের উৎপাদন প্রবৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকা রাখবে ভুট্টা। চলতি মৌসুমে কৃষিপণ্যটির উৎপাদন গত মৌসুমের তুলনায় ৭ কোটি ৪০ লাখ টন বাড়বে। অন্যদিকে এ মৌসুমে গমের বৈশ্বিক উৎপাদন ৭৮ কোটি ৮০ লাখ টনের রেকর্ড স্পর্শ করতে পারে। অন্যদিকে খাদ্যশস্যের ব্যবহার গত মৌসুমের তুলনায় ৩ শতাংশ বেড়ে ২২৯ কোটি ৫০ লাখ টনে উন্নীত হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। তবে আগের প্রাক্কলনের তুলনায় ব্যবহার ৪ শতাংশ কমতে পারে। জুনে বিশ্বজুড়ে ২২৯ কোটি ৯০ লাখ টন খাদ্যশস্য ব্যবহারের প্রাক্কলন করা হয়েছিল। আইজিসি জানায়, গবাদি পশুর খাদ্য উৎপাদনে খাদ্যশস্যের ব্যবহার প্রত্যাশার তুলনায় কমেছে। মূলত এ কারণেই নতুন প্রাক্কলনে ব্যবহার হ্রাসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে ২০২১-২২ মৌসুমে খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক মজুদ প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। এ সময় মোট মজুদের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫৯ কোটি ৪০ লাখ টনে। গত মৌসুমে মজুদ করা হয়েছিল ৫৯ কোটি ৩০ লাখ টন। তবে আগের প্রাক্কলনের তুলনায় মজুদ কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আইজিসি। প্রতিষ্ঠানটির প্রাক্কলন অনুযায়ী, আগের প্রাক্কলনের তুলনায় খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক বাণিজ্য বাড়বে। মূলত চীনের বাজারে রেকর্ড সর্বোচ্চ যব আমদানি বিশ্ববাণিজ্যকে চাঙ্গা রাখবে। তবে উৎপাদন বাড়লেও গত মৌসুমের তুলনায় খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক বাণিজ্য থাকবে নিম্নমুখী। এ মৌসুমে বাণিজ্য ২ শতাংশ কমে ৪১ কোটি ৯০ লাখ টনে নেমে আসতে পারে। ২০২১-২২ মৌসুমে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৪২ কোটি ৬০ লাখ টন। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে বৈশ্বিক সয়াবিন উৎপাদনের পরিমাণ জুনের প্রাক্কলনের তুলনায় ১ শতাংশ কমিয়ে এনেছে আইজিসি। ২০২১-২২ মৌসুমে বিশ্বজুড়ে ৩৮ কোটি ২০ লাখ টন সয়াবিন উৎপাদিত হবে। তবে গত বছরের তুলনায় কৃষিপণ্যটির উৎপাদন ১ কোটি ৯০ লাখ টন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় কৃষিপণ্যটির বাণিজ্য ৪ শতাংশ কমে আসবে। এদিকে বিশ্বব্যাপী চালের উৎপাদন দাঁড়াবে ৫১ কোটি ১১ লাখ টন। গত বছরের তুলনায় উৎপাদন বাড়লেও জুনের প্রাক্কলনের তুলনায় উৎপাদন হ্রাস পাবে বলে জানিয়েছে আইজিসি।
২০২০-২১ মৌসুমে ভারতে ৩০ কোটি ৫৪ লাখ টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হবে। গত বছর দেশটি রেকর্ড সর্বোচ্চ পরিমাণ খাদ্যশস্যের আবাদ করেছিল। চলতি বছর ওই রেকর্ডকেও ছাড়িয়ে যাবে ২০২০-২১ মৌসুমের উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় উৎপাদন ৮০ লাখ টন বাড়বে। মার্কিন কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) ফরেন এগ্রিকালচারাল সার্ভিস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, শুষ্ক শস্য, চাল, গম ও ভুট্টা খাদ্যশস্যের মোট উৎপাদন বাড়াতে প্রধান ভূমিকা রাখবে। ২০২১-২২ মৌসুমে ভারতে ১২ কোটি ১০ লাখ টন চাল উৎপাদনের পূর্বাভাস দিয়েছে ইউএসডিএ। বর্ষা মৌসুমে দেশটিতে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হয়নি। ফলে চাল উৎপাদন নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। কিন্তু ইউএসডিএ বলছে, প্রতিকূল আবহাওয়া সত্ত্বেও ভারতের চাল উৎপাদনে লক্ষণীয় প্রবৃদ্ধি আসবে। ২০২০-২১ মৌসুমে ভারত ১ কোটি ৯০ লাখ টন চাল রফতানি করতে সক্ষম হবে বলে জানিয়েছে ইউএসডিএ। প্রতিষ্ঠানটির পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ মৌসুমে স্থানীয় বাজারে চালের সরবরাহ সংকুচিত থাকবে। পাশাপাশি ধানের ঊর্ধ্বমুখী দামের কারণে চালের দামও থাকবে চড়া। এসব কারণে ২০২১-২২ মৌসুমে দেশটির চাল রফতানি কমে ১ কোটি ৫৫ লাখ টনে নেমে আসতে পারে। ভারত ২০২০-২১ মৌসুমে ১০ কোটি ৭৯ লাখ টন গম উৎপাদন করবে। তবে কম বৃষ্টিপাত ও প্রতিকূল আবহাওয়া ২০২১-২২ মৌসুমে দেশটির গম আবাদে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এ সময় ভারতের গম উৎপাদন কমে ৯ কোটি ৮০ লাখ অথবা ১০ কোটি ৫০ লাখ টনে নেমে আসবে। ইউএসডিএ জানায়, আবাদকালীন সময়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে তাপদাহের কারণে উৎপাদনের প্রাক্কলন কমিয়ে আনা হয়েছে। এ সময় সেচ সংকট দেশটির গম উৎপাদনকে বিপর্যয়ের মুখে ফেলবে। তবে কৃষিপণ্যটির উৎপাদন কমলেও তা রেকর্ড সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকবে। এদিকে আবাদ ও উৎপাদনে একের পর এক প্রবৃদ্ধি আসায় ভারতের গমের মজুদ ফুলেফেঁপে উঠেছে। ইউএসডিএ জানায়, ২০২০-২১ মৌসুমের শুরু থেকে ১ জুন পর্যন্ত দেশটির গমের মজুদ দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৩০ লাখ টনে। বাজারসংশ্লিষ্টরা জানান, মোট মজুদের মধ্যে ১ কোটি ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ টন গম একরকম উন্মুক্তভাবেই মজুদ করা হয়েছে। নামমাত্র কাঠ ও প্লাস্টিকের সিট দিয়ে তৈরি অবকাঠামোয় এসব গম স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে এসব গম নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। লোকসানের হাত থেকে বাঁচতে এসব গমের সুরক্ষা নিশ্চিত ও স্থানীয় বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন তারা। পাশাপাশি ২০২১-২২ মৌসুমে উৎপাদিত চালের মজুদ সক্ষমতা বাড়ানোর দাবি উঠেছে। ইউএসডিএ আরো জানায়, ফুড সিকিউরিটি প্রোগ্রামের আওতায় ভারতে প্রতি মাসে ২২ লাখ টন গমের মজুদ উন্মুক্ত করছে। এছাড়া দেশীয় মজুদ থেকে কভিড-১৯ রিলিফ প্রোগ্রামের আওতায় ৮০ লাখ টন করে গম উন্মুক্ত করা হবে। অন্যদিকে বেসরকারি মিলারদের জন্য ৭৫ লাখ টন গম সরবরাহ করার পরিকল্পনা রয়েছে ভারত সরকারের।
গত বছর করোনা মহামারীর ধাক্কায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে কফির বৈশ্বিক রফতানি বাজার। কিন্তু এ পরিস্থিতির মধ্যেই উগান্ডা পানীয় পণ্যটি রফতানিতে বড় ধরনের সাফল্য অর্জন করে। ২০২০-২১...
মহামারি করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৯০৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। যা গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট...
পেট্রল, ডিজেলের রেকর্ড চড়া দাম যে দেশে মূল্যবৃদ্ধিকে ফের বিপদসীমার দিকে ঠেলে দেবে, সেই আশঙ্কা চেপে বসতে শুরু করেছে বহু দিন আগে থেকে। যা সত্যি করে...
১০০ দিনের মধ্যে করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সংক্রমিত...
গত জানুয়ারিতে টানা আট মাসের মতো বৈশ্বিক খাদ্যমূল্যের দাম বেড়েছে। শস্য, চিনি, ভেজিটেবল অয়েলের দাম বৃদ্ধিতে বৈশ্বিক খাদ্য মূল্যসূচক ২০১৪ সালের জুলাই-পরবর্তী সর্বোচ্চে দাঁড়িয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘভিত্তিক খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর রয়টার্স। এফএও বলছে, শস্য, তেলবীজ, ডেইরি পণ্য, মাংস ও চিনির দাম বৃদ্ধির ওপর দাঁড়িয়ে খাদ্য মূল্যসূচক দাঁড়িয়েছে ১১৩ দশমিক ৩ পয়েন্ট। গত ডিসেম্বরে এই সূচক ছিল ১০৮ দশমিক ৬ পয়েন্ট। রোমভিত্তিক এফএও এক বিবৃতিতে আরো জানায়, ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী শস্য উৎপাদনের বার্ষিক রেকর্ড হতে যাচ্ছে। তবে চীনের কাছ থেকে বড় আকারের আমদানিতে শেয়ারদরে পতন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ভুট্টার বৈশ্বিক দাম বৃদ্ধিতে জানুয়ারিতে এফএওর শস্য মূল্যসূচক মাসওয়ারি বেড়েছে ৭ দশমিক ১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের ভুট্টা উৎপাদন হ্রাস এবং চীনের আমদানি বৃদ্ধিতে ভুট্টার দাম ১১ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। রাশিয়ার রফতানি কমাতে গমের দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। চিনির দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ১ শতাংশ। নববর্ষের ছুটি সামনে রেখে চীনের আমদানি বৃদ্ধিতে ডেইরি পণ্যের দাম বেড়েছে ১ দশমিক ৬ শতাংশ। বৈশ্বিক পণ্যবাজারে গত বছর সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল করোনা মহামারী। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের সংক্রমণে গভীর সংকটে পড়েছে পণ্য বাণিজ্য। মন্দার ঝুঁকিতে পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। এমন সংকটকালীন মানুষের উদ্বেগ বাড়াতে বছরজুড়ে চাঙ্গা ছিল খাবারের দাম। এ ধারাবাহিকতায় পরপর দুই বছর তুলনামূলক কম থাকার পর ২০২০ সালে বাড়তি দামে খাবার কিনেছে বিশ্ববাসী। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) খাদ্য মূল্যসূচকে এ তথ্য উঠে এসেছে। সূচকে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে খাদ্যপণ্যের বৈশ্বিক গড় মূল্যসূচক ছিল ৯৭ দশমিক ৯ পয়েন্টে, যা আগের বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৯ শতাংশীয় পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১ শতাংশ বেশি। ২০১৯ সালে এই সূচক মান ছিল ৯৫ পয়েন্টে। আর ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ছিল যথাক্রমে ৯৮ পয়েন্ট ও ৯৫ দশমিক ৯ পয়েন্টে। এর মধ্য দিয়ে টানা দুই বছরের মন্দা ভাব কাটিয়ে ২০২০ সালে ঘুরে দাঁড়িয়েছে খাদ্যপণ্যের বৈশ্বিক গড় মূল্যসূচক। করোনা মহামারীর জের ধরে বিদায়ী বছরে বিশ্বজুড়ে শস্য, ভোজ্যতেল ও চিনির দাম বেড়েছে। এ সময় সবচেয়ে বেশি চাঙ্গা হয়ে উঠেছে শস্যের বাজার। তবে আমিষ ও দুগ্ধপণ্যের দাম আগের বছরের তুলনায় কমে এসেছে। ২০২০ সালের শুরুটাই হয়েছিল বাড়তি দামে খাবার কেনার মধ্য দিয়ে। জানুয়ারিতে বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের গড় মূল্যসূচক ছিল ১০২ দশমিক ৫ পয়েন্টে। ফেব্রুয়ারিতে তা কমে ৯৯ দশমিক ৪ শতাংশীয় পয়েন্টে নামে। মার্চ ও এপ্রিলে এ সূচক মান ছিল যথাক্রমে ৯৫ দশমিক ১ পয়েন্ট ও ৯২ দশমিক ৪ পয়েন্ট। মে মাসে তা আরো কমে ৯১ পয়েন্টে নেমে আসে। ২০২০ সালে এটাই ছিল খাদ্যপণ্যের সর্বনিম্ন বৈশ্বিক সূচক। জুন থেকে খাদ্যপণ্যের বৈশ্বিক গড় মূল্যসূচক ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ওই মাসে এ সূচক মান ছিল ৯৩ দশমিক ১ পয়েন্টে। জুলাই ও আগস্টে তা বেড়ে যথাক্রমে ৯৪ পয়েন্ট ও ৯৫ দশমিক ৮ পয়েন্টে উন্নীত হয়। সেপ্টেম্বরে তা আরো বেড়ে দাঁড়ায় ৯৭ দশমিক ৯ পয়েন্টে। অক্টোবর ও নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের বৈশ্বিক গড় মূল্যসূচক আরো চাঙ্গা হয়ে যথাক্রমে ১০১ দশমিক ২ পয়েন্ট ও ১০৫ দশমিক ২ পয়েন্টে উন্নীত হয়। গত ডিসেম্বরে ভোজ্যতেলের বৈশ্বিক গড় মূল্যসূচক ৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ১২৭ দশমিক ৬ পয়েন্টে উঠেছে, যা ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ। ২০২০ সালে এ সূচক মান তিন বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়ে ৯৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। করোনাকালে সয়াবিন তেল, পাম অয়েলের সরবরাহ কমে দাম বেড়েছে।
ঢাকা: দেশে প্রচলিত চাষ করা একটি আমের ওজন সর্বোচ্চ প্রায় ৫০০ গ্রাম হয়ে থাকে। আর রাজফজলি জাতের আমের ওজন সর্বোচ্চ এক থেকে দেড় কেজি হয়। দেশে চাষ...
সর্বশেষ মন্তব্য