দুই সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কাঁপুনি ধরিয়েছে ক্রেতার পকেটে। গত মাসের শেষ দিকে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা থাকা নিত্যপণ্যটি দাম বেড়ে এখন ৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি...
করোনা মহামারীর সংকট কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে বৈশ্বিক খাদ্যশস্য খাত। তবে এ খাতে মজুদ কমতে শুরু করছে। ২০২০-২১ বিপণন মৌসুমে বৈশ্বিক খাদ্যশস্যের মজুদ কমে পাঁচ বছরের...
অভ্যন্তরীণ বাজারে প্রয়োজনীয় কাঁচাপাট সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির ধারা বেগবান করার লক্ষ্যে কাঁচাপাটের ডিলার ও আড়তদাররা এক হাজার মণের বেশি কাঁচাপাট এক...
বিশ্বের শীর্ষ পাম অয়েল উৎপাদক দেশ ইন্দোনেশিয়া। কিন্তু তারাও ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পণ্যটি উৎপাদন করতে পারছে না। চাহিদা ও উৎপাদনের এ অসামঞ্জস্যের কারণে নিকটভবিষ্যতে...
২০২০ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপে কফির মজুদ ১ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে অ্যারাবিকা কফির মজুদও। তবে কমেছে এর বার্ষিক মজুদের পরিমাণ। সম্প্রতি ইউরোপিয়ান কফি ফেডারেশনের (ইসিএফ)...
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারী শুরুর প্রাক্কালে খাদ্য মজুদ বাড়িয়েছিল সরকার, যা ছিল মূলত খাদ্য সংকট এড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ। এর ফলে বিশ্বের অনেক দেশে খাদ্যপণ্যের সংকট দেখা দিলেও...
ভোজ্যতেলের বৈশ্বিক বাজারে চাঙ্গা ভাবে যেন সুদিন ফিরেছে মালয়েশিয়ার পাম অয়েলের। দর বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা থাকায় রফতানিতেও বেশ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখছে দেশটি। এ অবস্থায় চলতি বছর দেশটিতে পাম অয়েলের মাসিক গড় মজুদের পরিমাণ ১৫ লাখ টনের নিচে থাকবে বলে জানিয়েছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল (এমপিওসি)। খবর রয়টার্স। ইন্দোনেশিয়ার পর বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ পাম অয়েল উৎপাদক ও রফতানিকারক দেশ মালয়েশিয়া। তবে শুষ্ক আবহাওয়া ও শ্রমিক সংকটে গত বছর দেশ দুটিতে ভোজ্যতেলটির উৎপাদনের পরিমাণ কমতির দিকে ছিল। ফলে গত বছরের শেষের দিকে মালয়েশিয়ার মজুদের পরিমাণ ১২ লাখ ৭০ হাজার টনে নেমে আসে, যা ১৩ বছরের সর্বনিম্ন। তবে চলতি বছর মালয়েশিয়ায় পাম অয়েল উৎপাদনের পরিমাণ বেশ বৃদ্ধির প্রত্যাশা করছে এমপিওসি। উৎপাদনের পাশাপাশি এ বছর রফতানিতেও বড় প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখছে তারা। ফলে এ বছর মজুদের পরিমাণ সামান্যই বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে রাষ্ট্রীয় এ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এমপিওসির উপপরিচালক ফয়সাল ইকবাল সম্প্রতি এক ওয়েবিনারে বলেন, চলতি বছরের প্রথমার্ধে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত পাম অয়েলের বাজার বেশ চাঙ্গা থাকবে। বলতে গেলে বছরব্যাপী এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। তিনি আরো বলেন, চলতি বছর মালয়েশিয়ার পরিশোধন শিল্পে গড়ে ১ কোটি ৫৫ লাখ থেকে ১ কোটি ৫৬ লাখ টনের মতো অপরিশোধিত পাম অয়েল থাকতে পারে। ফলে এবার পরিশোধন কেন্দ্রগুলোও অপরিশোধিত পাম অয়েলের ঘাটতির মুখোমুখি হতে পারে; আমদানির মাধ্যমে যা পূরণ করতে হতে পারে। এমপিওসির তথ্য বলছে, চলতি বছর মালয়েশিয়ার অপরিশোধিত পাম অয়েল উৎপাদনের পরিমাণ ১ কোটি ৯৬ লাখ টনে গিয়ে দাঁড়াতে পারে, যেখানে গত বছর উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯১ লাখ টন। অন্যদিকে শীর্ষ উৎপাদক ইন্দোনেশিয়ায় এ বছর উৎপাদন ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৫০ লাখ টন, যেখানে গত বছর ছিল ৪ কোটি ২৩ লাখ টন। সংস্থাটির প্রাক্কলন তথ্য অনুযায়ী, এ বছর মালয়েশিয়ার অপরিশোধিত পাম অয়েল রফতানির পরিমাণ ১০ শতাংশ বেড়ে ৪৮ লাখ টনে গিয়ে ঠেকতে পারে। একই সময়ে ইন্দোনেশিয়ায় রফতানির পরিমাণ ১০ শতাংশ কমে যেতে পারে।
সর্বশেষ মন্তব্য