বয়স বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে নানা রকম সমস্যা ঘিরে ধরে। এসব সমস্যার মধ্যে অন্যতম একটি সমস্যা হচ্ছে হাড়ের শক্তি কমে যাওয়া। ফলে অনেক সময় হাড়ে চিড় ধরে। প্রচণ্ড ব্যথা হয়। বিশেষ করে নারীদের মনোপজের পরে অস্টিওপোরোসিস অথবা হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এ ছাড়া বয়স ৫০ বছর পার হলে অনেকেরই হাড়ের শক্তি অনেক কমে যায়। এ কারণে অনেককে ছড়ির সাহায্য নিয়ে চলাচল করতে হয়। কিন্তু ডায়টিশিয়ানরা এমন কয়েকটি খাবারের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো খেলে ৫০ বছরের পরও হাড় শক্তিশালী করতে সহায়ক হয়ে থাকে। জানুন এসব খাবার সম্পর্কে। ১. সবুজ শাক : বিভিন্ন সবুজ শাকে ভিটামিন-কে এর অনেক ভালো উৎস। আর ভিটামিন-কে হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো করতে অনেক কার্যকরী। বিভিন্ন ধরনের সবুজ শাকের অর্ধেক কাপ পরিমাণও আপনার দৈনিক ভিটামিন-কে এর ৪০০ ভাগেরও বেশি সরবরাহ করে থাকে। ২. সয়া দুধ : সয়া দুধ হচ্ছে তৃণভিত্তিক পানীয়, যেটি সয়াবিন ভিজিয়ে, পিষে এবং সে মিশ্রণকে সেদ্ধ ও ছেঁকে তৈরি করা হয়। এটি হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং দুধের খুন ভালো বিকল্প হিসেবেও কাজ করে। সয়া দুধের পাশাপাশি দই এবং টফুতেও হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিকারক অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম থাকে। ৩. ডিম : ডিম হচ্ছে ভিটামিন-ডির অনেক ভালো উৎস। আর এ কারণে হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে ডিম। তাই বয়স বেশি হয়ে গেলে আপনার দৈনিক ভিটামিন-ডির চাহিদা পূরণ করতে পারেন ডিম থেকেই। ৪. পনির : ভালো একটি নাশতার পাশাপাশি পনির ক্যালসিয়ামেরও অনেক ভালো উৎস। আর এ কারণে এটি আপনার হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করতে অবদান রাখে। তাই হাড়কে শক্তিশালী করতে পনির খেতে পারেন।
আপেল সাইডার ভিনেগার আপেলের রস ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এটি অত্যন্ত অম্লীয় এবং তীব্র গন্ধযুক্ত, অনেকটা পুরোনো ওয়াইনের মতো। পানীয়টি ভিটামিন সি এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ।...
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনেকেরই নানা ধরনের চেষ্টা থাকে। এক্ষেত্রে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ কারণে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় এ উপাদানটি রাখা জরুরি।...
সর্বশেষ মন্তব্য