বেশ কয়েক বছর ধরেই বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে থাইল্যান্ডের চাল বাণিজ্য। ফলে চাল রফতানিতে একসময় বিশ্ববাজারে শীর্ষে থাকা দেশটি ভারত ও ভিয়েতনামের পেছনে পড়ে গেছে। তবে...
থাইল্যান্ড বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ চাল রফতানিকারক। ২০২১-২২ বিপণন মৌসুমে দেশটির চাল রফতানি ১৩ শতাংশেরও নিচে নেমে যেতে পারে। মার্কিন কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) ফরেন এগ্রিকালচাল সার্ভিসের গ্লোবাল...
একসময় বিশ্বের শীর্ষ চাল রফতানিকারক দেশের খ্যাতি ছিল থাইল্যান্ডের। কিন্তু নানামুখী চ্যালেঞ্জের কারণে ভারতের কাছে শীর্ষ রফতানিকারকের মুকুট হারায় দেশটি। সম্প্রতি দেশটি বিশ্ববাজারে নিজেদের আধিপত্য ফিরিয়ে...
উৎপাদন খাতে শ্রমিক সংকট কমে আসায় চলতি বছর থাইল্যান্ডে চাল উৎপাদন বড় পরিসরে বৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। এছাড়া থাইল্যান্ডের মুদ্রার বিনিময়মূল্য হ্রাস পাওয়ায় কমতে পারে চালের দামও। ফলে এ বছর মালয়েশিয়ায় কৃষিপণ্যটির রফতানি বাড়াতে সক্ষম হবে থাইল্যান্ড। দেশটির আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিভাগ (ডিএফটি) এ তথ্য জানিয়েছে। খবর পাতায়ামেইল। সম্প্রতি থাই রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ও কুয়ালালামপুরভিত্তিক ওভারসিজ ট্রেড প্রমোশন কার্যালয়ের সঙ্গে মালয়েশিয়ার চাল আমদানি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বারনাসের এক ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ডিএফটির মহাব্যবস্থাপক কিরাতি রাশকানো মালয়েশিয়ায় চাল রফতানি বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা জানান। থাইল্যান্ডের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো বারনাসকে জানায়, চলতি বছর থাইল্যান্ডের চাল উৎপাদন প্রত্যাশার তুলনায় বেশি বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা মহামারীর কারণে শহরের অনেক মানুষ স্থায়ীভাবে গ্রামে ফিরছেন। এসব মানুষ কৃষি খাতে নিয়োজিত হচ্ছেন। এতে একদিকে যেমন চাল উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ছে তেমনি বাড়ছে শ্রমিক সংখ্যা। অন্যদিকে থাইল্যান্ডে চলতি উৎপাদন মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। ফলে বিনা মূল্যে সেচ সুবিধা পাবেন কৃষকরা। উৎপাদন বৃদ্ধি ও থাইল্যান্ডের মুদ্রার বিনিময় মূল্য হ্রাসের কারণে ভারত ও ভিয়েতনামের তুলনায় দেশটির চালের দাম কমে আসতে পারে। এটি রফতানি বাজারে থাইল্যান্ডকে বড় ধরনের সুবিধা দেবে। বারনাস জানায়, চলতি বছর মালয়েশিয়ায় উৎপাদিত চাল স্থানীয় চাহিদা মেটাতে পারবে না। প্রতি বছর দেশটি নয় লাখ টন চাল আমদানি করলেও এ বছর আমদানি বেড়ে ১০ লাখ ৮০ হাজার টনে উন্নীত হতে পারে। এক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় সস্তা হওয়ায় দেশটিতে থাইল্যান্ডের চালের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।
২০১৮ এবং ২০১৯ সালে থাইল্যান্ডে চিকুনগুনিয়া রোগের যে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল তা বাংলাদেশ-ভারত থেকেই থেকে ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি বলে দাবি করেছেন ব্যাংককের চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। গত ১০ মার্চ...
চলতি বিপণন বছরে থাইল্যান্ডে চাল উৎপাদন বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হচ্ছে। মার্কিন কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) গ্লোবাল এগ্রিকালচারাল ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক (জিএআইএন) বলছে, চলতি ২০২০-২১ বিপণন বছরে চালের উৎপাদন...
গাঁজা পাতা দিয়ে তৈরি খাবারটি সামান্য তিতকুটে হলেও চমৎকার বলে দাবিই হাসপাতালের রেস্টুরেন্টটিতে খেতে আসা ব্যক্তিদের সালাদ থেকে শুরু করে স্যুপ, সবকিছুতেই গাঁজা দিয়ে অভিনব এক...
চলতি ফসলি মৌসুমে গত মৌসুমের চেয়ে অধিক চাল উৎপাদন করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড। উৎপাদন বাড়লেও রফতানি ততটা আশাব্যঞ্জক হচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) গ্লোবাল এগ্রিকালচারাল ইনফর্মেশন নেটওয়ার্ক (জিএআইএন) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। জিএআইএনের পূর্বাভাস বলছে, ২০২০-২১ মৌসুমে ১ কোটি ৮৬ লাখ টন চাল উৎপাদন করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড, গত মৌসুমের তুলনায় যা ৫ শতাংশ বেশি। উৎপাদন চাঙ্গা থাকলেও রফতানিতে পতন হতে যাচ্ছে। ২০১৯ সালের তুলনায় চাল রফতানি রেকর্ড ২৫ শতাংশ কমে ২০২০ সালে ৫৭ লাখ টনে দাঁড়িয়েছে। ২০২০-২০২১ মৌসুমে থাইল্যান্ডের ভুট্টা উৎপাদন গত বছরের চেয়ে ২৪ শতাংশ বেড়ে ৫৬ লাখ টনে দাঁড়াতে পারে। অধিক জমিতে ভুট্টা চাষ এবং অনুকূল আবহাওয়ার কারণে ভুট্টা উৎপাদন বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে জিএআইএন। থাইল্যান্ডের গম আমদানি কমেছে এবং চলতি মৌসুমে তা চাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ইউএসডিএর পূর্বাভাস, চলতি মৌসুমে গম আমদানি ১৪ শতাংশ কমে ৩০ লাখ টনে দাঁড়াতে পারে। আটা আমদানিও ৯ শতাংশ কমে ১২ লাখ টনে দাঁড়াতে পারে।
উন্নয়নের যে ধারা, তা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে থাইল্যান্ডের পর্যায়ে পৌঁছে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দফতর...
সড়ক দুর্ঘটনার শিকার শিশু হাতিকে সিপিআর দেয়া হচ্ছে থাইল্যান্ডে সড়ক পার হওয়ার সময় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় অজ্ঞান হয়ে যাওয়া একটি শিশু হাতিকে কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন বা সিপিআর দিয়ে...
সর্বশেষ মন্তব্য