বিভিন্ন রাজ্যে লকডাউনের বিধিনিষেধ সত্ত্বেও চা উৎপাদনে সাফল্য পেয়েছে ভারত। চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত পানীয় পণ্যটির উৎপাদন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ দশমিক ১৫ শতাংশ...
দেশের চা শিল্পের ১৬৫ বছরের ইতিহাস ভেঙ্গে দিয়ে এবার ৯০ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। যা চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করবে। অনুকূল...
পঞ্চগড়সহ উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলায় চলতি মৌসুমের চা উৎপাদন মৌসুম শুরু হয়েছে। পহেলা মার্চ থেকে বাগানে চা উৎপাদন শুরু হলেও চা-কারখানা চালু হয়েছে মধ্য মার্চে। চলতি বছর...
হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে পাঁচ মাস ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়া লস্করপুর ভ্যালীর ১৭টি চা বাগানে পাতা চয়ন শুরু হল। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) ভ্যালিটির চন্ডিছড়া চা...
নতুন বছরটি উচ্চ চা উৎপাদনের মাধ্যমে শুরু হলেও রফতানি তুলনামূলক কম ছিল। তবে রফতানিতে বেশ ভালো দাম পেয়েছেন শ্রীলংকার চা রফতানিকারকরা। খবর ডেইলি এফটি। গত জানুয়ারিতে শ্রীলংকার চা উৎপাদন ৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ কেজিতে। এর আগের বছরের একই মাসে দেশটির চা উৎপাদন হয়েছিল ২ কোটি ১৯ লাখ কেজি। এদিকে শ্রীলংকার শুল্ক বিভাগের উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এশিয়া সিয়াকা রিসার্চ বলছে, গত জানুয়ারিতে চা রফতানি পূর্ববর্তী বছরের একই মাসের ২ কোটি ২০ লাখ কেজি থেকে ৬ শতাংশ কমে ২ কোটি ৮০ হাজার কেজিতে দাঁড়িয়েছে। তবে রফতানি কমলেও আয় ৬ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৯২০ কোটি শ্রীলংকা রুপি বা ১০ কোটি ১০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে চা রফতানি হয়েছিল ১ হাজার ৮০০ কোটি রুপি বা ৯ কোটি ৯৭ লাখ ডলারের। গত মাসে শ্রীলংকার চায়ের সর্বোচ্চ আমদানিকারক দেশ ছিল তুরস্ক, যারা ৩৮ লাখ কেজি আমদানি করেছে। ২৪ লাখ কেজি আমদানি নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চা আমদানিকারক দেশ হচ্ছে ইরাক (১৭ লাখ কেজি), চীন (১৫ লাখ কেজি), সংযুক্ত আরব আমিরাত বা ইউএই (১১ লাখ কেজি) ও আজারবাইজান (৯ লাখ ১৯ হাজার ১৮৪ কেজি)। গত মাসে ইরান, সৌদি আরব ও লিবিয়ার চা আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়া এতে প্রভাব রেখেছে।
২০২০ সালে পঞ্চগড়সহ উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় সমতলের ১০টি চা-বাগান ও ৭ সহস্রাধিক ক্ষুদ্রায়তন চা-চাষির চা-বাগান থেকে ১ কোটি ৩ লাখ বা ১০ দশমিক ৩০ মিলিয়ন কেজি...
সর্বশেষ মন্তব্য