চা রফতানিকারক দেশ হলেও এ বছর ব্যাপকভাবে পানীয় পণ্যটির আমদানি বাড়িয়েছে ভারত। করোনায় দেশটির চা খাত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে পণ্যটি আমদানিতে গত...
চা রফতানিকারক দেশ হলেও এ বছর ব্যাপকভাবে পানীয় পণ্যটির আমদানি বাড়িয়েছে ভারত। করোনায় দেশটির চা খাত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে পণ্যটি আমদানিতে গত...
বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ উৎপাদক দেশ হওয়া সত্ত্বেও প্রতি বছর বড় পরিমাণে চা আমদানি করতে হয় ভারতকে। জনসাধারণের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে প্রতি বছর আমদানির পরিমাণ বাড়ছে দেশটিতে। গত বছরও ভারতের চা আমদানি আগের বছর চেয়ে প্রায় দিগুণ বেড়েছে। ২০১৯ সালে ১ কোটি ৫৯ লাখ কেজির বিপরীতে গত বছর ২ কোটি ৩৪ লাখ কেজি চা আমদানি করে দেশটি। এক বছরে ভারতের চা আমদানি প্রায় ৪৭ শতাংশ বাড়ে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া। চা বোর্ডের তথ্যমতে, ২০১৯ সালে ২৩৯ দশমিক ১ কোটি রুপির চা আমদানি করে ভারত। ২০২০ সালে দেশটির চা আমদানি হয় ৪০৩ দশমিক ২ কোটি রুপি, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তবে ভারতের অভিযোগ, রফতানিকারক দেশ আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামের চা ব্যবসায়ী ও মোড়কজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়ই অখ্যাত সংস্থার কাছ থেকে নিয়ে সস্তা ও কম দামি চা সরবরাহ করে। এতে যেমন সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে, তেমনি ভারতে চায়ের প্রাইস ডিসকভারি পদ্ধতিও নষ্ট হচ্ছে বলে মনে করেন তারা। তবে এ অবস্থা দূর করতে বর্তমানে নজরদারি বাড়াচ্ছে ভারত। এ বিষয়ে ভারতের চা সমিতির (আইটিএ) সভাপতি সুজিত পাতরা বলেন, নিম্ন দাম ও মানের চা আমদানির পেছনের কারণ খুঁজে বের করতে হবে। এজন্য এফএসএসএআই নির্ধারিত মানের চা আমদানি নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের অভিমত, নিম্নমানের চা আমদানি রুখতে হলে স্পট চেকিং করে চালানের যথাযথতা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠানগুলোকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ারও পরামর্শ দেন তারা।
সম্প্রতি ভারত বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করার পর, হঠাৎ করে দেশে পেঁয়াজের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যায়। বাংলাদেশে বাৎসরিক পেঁয়াজের চাহিদার ৪০ শতাংশ আমদানি করতে হয়, যার...
সর্বশেষ মন্তব্য