সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া পাকিস্তানি কক বা সোনালি মুরগির দাম ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। একই সঙ্গে ডজনে ১০ টাকা...
সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকায় দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। গত সপ্তাহে দেশের বাজারে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ আসতে শুরু করেছে। তাছাড়া ভালো দাম...
উৎপাদন বাড়াতে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের খরিপ-১ মৌসুমে উফশী আউশে কৃষককে ২ কোটি ১৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকার বীজ সহায়তা দেবে সরকার। কৃষকদের মধ্যে উৎসাহ বৃদ্ধি ও...
আবারো আলোচনায় পেয়াজ। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। বাজারে এতদিন মুড়িকাটা পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। দেশি এই...
বেশ কিছুদিন ধরে স্থিতিশীল থাকার পরে সরবরাহ কমার অজুহাতে আবারো দিনাজপুরের হিলিতে দেশী পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। দুদিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। দুদিন আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৪-২৫ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ৩৫-৩৬ টাকা হয়েছে। তবে দু-একটি দোকানে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি দরে। এদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় মসলাজাতীয় পণ্যটির দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা, দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তারা। হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা রফিকুল ইসলাম ও সাজ্জাদুর রহমান বলেন, বেশ কিছুদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম ২০-২৫ টাকার মধ্যে ছিল। তবে হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দাম বেড়ে গিয়েছে। দুদিন আগেও যেখানে পেঁয়াজ কিনেছি ২৪-২৫ টাকা কেজি দরে, সেই পেঁয়াজ আজ কিনতে এসে শুনি ৩৫-৩৬ টাকা হয়ে গেছে। হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা ফিরোজ হোসেন ও শেরেগুল ইসলাম জানান, পাবনা অঞ্চলে কৃষকরা যে তোরা পেঁয়াজ লাগিয়েছিলেন, সেটির উৎপাদন কম হওয়ার কারণে মোকামে পেঁয়াজ সরবরাহ কমে গেছে। চাহিদামতো পেঁয়াজ না পাওয়ায় পাবনার মোকামে দুদিন আগে যে পেঁয়াজ প্রতি মণ ১ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছিল, এখন সেটি বেড়ে ১ হাজার ৪০০-৫০০ টাকায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে আমাদের বাড়তি দামে পেঁয়াজ কিনতে হওয়ায় বাজারে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। বর্তমানে দেশী জাতের পেঁয়াজ ৩৫-৩৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে সরবরাহ স্বাভাবিক হলে দাম কমতে পারে বলেও জানান তারা। হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম বলেন, ভারত রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিলে সাড়ে তিন মাস বন্ধের পর গত ২ জানুয়ারি বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। তবে দেশের বাজারে দেশী পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ ও দাম কম হওয়ায় পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসান হচ্ছিল। এ কারণে ২৭ জানুয়ারি থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রেখেছিলেন আমদানিকারকরা। সম্প্রতি দেশের বাজারে দরবৃদ্ধি পাওয়ায় ৩৬ দিন বন্ধের পর ৪ মার্চ বন্দর দিয়ে পুনরায় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। তিনি জানান, ওইদিন বন্দর দিয়ে এক ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হয়। এরপর ৭ মার্চ দুই ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হয়, যা ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। চাহিদা থাকায় বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি। তবে বাজারে পেঁয়াজ সরবরাহ বাড়াতে এবং আসন্ন রমজানকে ঘিরে পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া উচিত বলেও জানান তিনি।
আবারো আলোচনায় পেয়াজ। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। বাজারে এতদিন মুড়িকাটা পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। দেশি এই...
বাজারে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। এর প্রভাব পড়েছে পণ্যটির দামে। বাড়তি সরবরাহের জের ধরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম দুদিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি আরো ১০ টাকা কমে গেছে। এখানকার ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনগুলোয় পেঁয়াজের দাম বর্তমানের তুলনায় আরো কমে আসতে পারে। গতকাল হিলির পাইকারি বাজার ঘুরে প্রতি কেজি পেঁয়াজ মানভেদে ২০-২৪ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। দুদিন আগেও এসব পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৩০-৩২ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। সেই হিসাবে হিলির পাইকারি বাজারে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা কমেছে। হিলির পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফিরোজ হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, পাইকারি বাজারে কয়েকদিন আগেও প্রতি মণ মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৮০০-৯০০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। মাঝে পণ্যটির সরবরাহ সংকট দেখা দেয়। এর জের ধরে মুড়িকাটা পেঁয়াজের দাম এক ধাক্কায় মণপ্রতি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় উন্নীত হয়। এ কারণে ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজিতে বাড়তি ১০ টাকা করে নিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, এখন স্থানীয় মোকামগুলোয় দেশে উৎপাদিত মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। ফলে কমে এসেছে দাম। দুদিনের ব্যবধানে হিলির পাইকারি বাজারে মুড়িকাটা পেঁয়াজের দাম কেজিতে সর্বোচ্চ ১০ টাকা কমেছে। বর্তমানে পণ্যটির মণ ফের ৮০০-৯০০ টাকায় নেমে এসেছে। স্থানীয় বিক্রেতা শাকিল খান বণিক বার্তাকে বলেন, বাজারে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। এজন্য কমতে শুরু করেছে দাম। পাইকারি পর্যায়ে কম দামে কিনতে পারায় খুচরা ব্যবসায়ীরাও তুলনামূলক কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে পারছেন। এদিকে বাজারে দেশে উৎপাদিত মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ তুলনামূলক কমে আসার জের ধরে অনেক ব্যবসায়ী ও আমদানিকারক ভারত থেকে আমদানি করে মোকাম ভরিয়েছেন। এখন দাম কমতে শুরু করায় তারা মজুদ করা এসব পেঁয়াজ বাজারে ছাড়তে শুরু করেছেন। ফলে পেঁয়াজের সরবরাহ নিয়ে বিদ্যমান সংকট কেটেছে। এ বিষয়ে শাকিল খান বণিক বার্তাকে বলেন, এ পরিস্থিতি পেঁয়াজের দাম কমিয়ে দেয়ার পেছনে প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। আগামী দিনগুলোয় বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ সংকট থাকবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। ফলে হিলির পাইকারি ও খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম দীর্ঘমেয়াদে কমতির দিকে থাকতে পারে। এমনকি পণ্যটির দাম বর্তমানের তুলনায় আরো কমে কেজিপ্রতি ২০ টাকার নিচে নেমে আসার সম্ভাবনা দেখছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
রাজধানীর পাইকারি বাজারে পিয়াজের দাম কেজিতে অন্তত ১০ টাকা বেড়েছে। এক সপ্তাহ আগে যে পিয়াজ ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো তা এখন বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা।...
সর্বশেষ মন্তব্য