গেল বন্যায় গাইবান্ধা জেলায় কৃষকদের ক্ষতি হয়েছে আমন বীজতলাসহ বিভিন্ন ফসলের। এসব ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বিনামূল্যে চারা বিতরণের জন্য ১০৫ একর আমন বীজতলা প্রস্তুত করেছেন কৃষি বিভাগ।...
চারদিকে করোনা সংক্রমণের ভীতিতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, তখন চাষিদের পরমযত্নে গাছে গাছে বেড়ে উঠছে ফলের রাজা আম। যদিও এরইমধ্যে তীব্র খরা আর দুই দফার শীলাবৃষ্টিতে আমের...
আলু চাষে উদ্বৃত্ত জেলা জয়পুরহাটের কৃষকরা এখন আলুর ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে...
কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রাম জেলায় চলতি বছর ২০০ হেক্টর বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলের জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করে ৩২ কোটি টাকা বীজ বিক্রির মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে জেলাকে এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন দেখছে সংশ্লিষ্ট চাষিসহ...
চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চলের পাঁচ জেলায় গত মৌসুমে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি। তবে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে মরিয়া কৃষি অধিদপ্তর। গত মৌসুমে বোরো ধানের আবাদ প্রায় সাড়ে নয় হাজার হেক্টরের কম হলেও চলতি মৌসুমে আবাদ বাড়াতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে কৃষি বিভাগ। এজন্য বোরো আবাদের বীজতলা বাড়ানো, কৃষকদের প্রণোদনা বৃদ্ধি ও মাঠ পর্যায়ে মনিটরিংসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি বিভাগ। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালে চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চলের পাঁচ জেলায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরে বোরো ধানের আবাদ হয় ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৬২ হেক্টর। ২০১৯ সালে আবাদ হয়েছিল ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৪৪ হেক্টর। অর্থাৎ গত বছর আবাদ কমেছে ৯ হাজার ১৮২ হেক্টর। তবে চলতি মৌসুমে যেকোনোভাবে বোরো ধানের আবাদ বাড়তে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চলের পাঁচ জেলায় ২ লাখ ৩৬ হাজার ২৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ১ লাখ ৯৩ হাজার ৯১৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ শেষ হয়েছে। অন্যদিকে চলতি মৌসুমে আবাদ বাড়ানোর জন্য বোরো ধানের বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা ১০ হাজার ৯৪০ হেক্টর হলেও তৈরি করা হয়েছে ১৪ হাজার ২০৪ হেক্টর। সর্বশেষ তথ্যমতে, ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বোরো ধানের আবাদ সার্বিকভাবে ৮২ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। তবে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলায় পুরোপুরি আবাদ শেষ হয়েছে। নোয়াখালী জেলায় বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ৫৬ হাজার ৯৫০ হেক্টরের বিপরীতে সম্পন্ন হয়েছে ৭৪ হাজার ৩৬০ হেক্টর। এ জেলায় আরো বোরো ধানের আবাদের সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন জেলা কৃষি কর্মকর্তা। অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর জেলায় ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টরের বিপরীতে আবাদ সম্পন্ন হয়েছে ৩২ হাজার ৪৪৫ হেক্টর। এ দুই জেলায় বোরো ধানের বীজতলা তৈরির পরিমাণ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি হয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম জেলায় ৫৭ হাজার হেক্টরের বিপরীতে আবাদ হয়েছে ৩৪ হাজার ২০০ হেক্টর, কক্সবাজারে সাড়ে ৫২ হাজার হেক্টরের বিপরীতে আবাদ হয়েছে ৩১ হাজার ৪৪০ হাজার হেক্টর এবং ফেনীতে ৩০ হাজার ৭৫ হেক্টরের বিপরীতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আবাদ হয়েছে ২১ হাজার ৪৭০ হেক্টর। কৃষি কর্মকর্তারা জানান, চলতি মৌসুমে সরকারের দেয়া লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে কোনোভাবেই যেন বোরো অবাদ কম না হয়, সেজন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে কৃষি বিভাগ। এ মৌসুমে আড়াই লাখ হেক্টরের বেশি জমিতে বোরো আবাদ হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মনজুরুল হুদা বণিক বার্তাকে বলেন, গত মৌসুমে বোরো আবাদ কম হলেও কৃষক তার জমিতে সবজি চাষ করেছেন। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম চাষ হয়েছে বিষয়টি এমন নয়। কারণ বাকি জমিতে পর্যাপ্ত সবজি চাষ হয়েছে। চলতি মৌসুমে বোরোর আবাদ বাড়ানোর পাশাপাশি সবজি চাষ বাড়ানোর জন্য কৃষকদের নানা পরামর্শ এবং প্রণোদনা দিয়ে সহায়তা করা হচ্ছে
কৃষিযন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি, খামার যান্ত্রিকীকরণ ও খরচ কমিয়ে কৃষককে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে রাজবাড়ী সদর উপজেলার ৭২ জন কৃষকের ৫০ একর জমিতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে বোরো...
বিগত কয়েক বছর ধরে সেপ্টেম্বর মাসে পেঁয়াজ আমদানী সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে দেশের হাট-বাজারে পেঁয়াজের দাম লাগামহীন বাড়তে থাকে। দাম বাড়লেও সারাদেশের মতো উপকূলীয় জেলা পটুুয়াখালীতে...
সর্বশেষ মন্তব্য