শান্তির প্রতীক পায়রা। একসময় বার্তাবাহক হিসেবেও ব্যবহার হতো। এখন অনেক মানুষের জীবন-জীবিকার উৎস। চলমান করোনা পরিস্থিতির কারণে আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন মাগুরার শৌখিন কবুতর ব্যবসায়ীরা। জ্যোকোবিন,...
করোনা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের ক্ষতিগ্রস্ত আরও ২ লাখ ২২ হাজার খামারিকে ২৮৬ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে সরকার। ছোট ছোট প্রান্তিক খামারিদের ঘুরে...
মহামারি করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত আরও দুই লাখ খামারিকে ২৯২ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ...
মহামারি করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত আরও দুই লাখ খামারিকে ২৯২ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ...
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার ৪৭৬ জন খামারিকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে ৫৬৮.৮৬ কোটি টাকা নগদ আর্থিক প্রণোদনা দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ...
চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) পাকিস্তানের বাসমতী চাল রফতানিতে ব্যাপক ধস নেমেছে। দেশটির বাণিজ্যিক কার্যক্রমে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত মহামারীর আঘাত, পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি ও প্রতিযোগী ভারত থেকে কম মূল্যে চাল রফতানির কারণে এ সময় পাকিস্তানের বাসমতী রফতানি কমেছে প্রায় ৩৮ শতাংশ। খবর ডন। পাকিস্তানের বাণিজ্য পরিসংখ্যান বলছে, এ ছয় মাসে দেশটির সার্বিক চাল রফতানি হয়েছে ১৮ লাখ ২৪ হাজার টন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ শতাংশ কম। একই সঙ্গে চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে রফতানীকৃত চালের মূল্য ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৯৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারে। এর মধ্যে দেশটি থেকে বাসমতী চালের রফতানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৬৫ হাজার ৬৭২ টনে। এ বাসমতী রফতানি করে গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানের মোট আয় হয়েছে ২৬ কোটি ২০ লাখ ডলার। অন্যদিকে বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চালের রফতানি ৩ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার টনে। রফতানীকৃত চালের মূল্য ৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৭০ কোটি ডলারে। এ বিষয়ে দেশটির চাল রফতানিকারকদের সংগঠন রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব পাকিস্তানের (আরইএপি) আবদুল কাইয়ুম পারাচা বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানি ব্যবসায়ীরা মূলত চীনে বাসমতীবহির্ভূত চাল রফতানি নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলেন। তবে অর্থবছরের চলমান শেষার্ধ্বে (জানুয়ারি-জুন) পণ্যটির রফতানি পরিস্থিতিতে উন্নতি হবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সর্বশেষ মন্তব্য