বিশ্বের শীর্ষ চা আমদানিকারক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম পাকিস্তান। দেশটি কেনিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি চা আমদানি করে। তবে কেনিয়ার পরিবর্তে তানজানিয়া থেকে চা আমদানি শুরু করলে পাকিস্তানের...
দেশের বাজারে সরবরাহ বাড়াতে বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে কাঁচামরিচ আমদানি শুরু হয়েছে। ফলে মাত্র একদিনের ব্যবধানেই দিনাজপুরের হিলিতে কাঁচামরিচের দাম কমেছে কেজিতে ৪০ টাকা। দাম...
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে এই প্রথম ভারত থেকে বাংলাদেশে গম আমদানি হয়েছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের চুক্তিপত্র অনুসারে, ৬৭ ট্রাকে ১ হাজার ৩২০ টন গম আসার কথা।...
বিশ্বের শীর্ষ সয়াবিন ক্রেতা দেশ চীন। দেশটিতে সয়াবিনের চাহিদা ঊর্ধ্বমুখী। এ কৃষিপণ্যের আমদানি বাড়িয়েছে চীন। চলতি বছরের জুনে দেশটির সয়াবিন আমদানি ১১ শতাংশ বেড়েছে। চীনের জেনারেল...
কভিড-১৯ মহামারীতে লকডাউন ও নানা বিধিনিষেধের কারণে বিশ্ববাণিজ্য যখন পঙ্গু তখনো ক্রমাগত আমদানি বাড়িয়েছে নেপাল। বিশেষ করে ২০২০-২১ অর্থবছরে কৃষিপণ্য আমদানিতে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করেছে...
চলতি বছর নিউজিল্যান্ডের কয়লা আমদানি রেকর্ড সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে বলে প্রত্যাশা করছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। গত বছর দেশটির প্রধান কয়লা ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ১৪ বছরের মধ্যে সর্বাধিক কয়লা আমদানি করেছিল। দেশটির সরকারসংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, চলতি বছরও আমদানিতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। নিউজিল্যান্ড আমদানীকৃত বেশির ভাগ কয়লাই বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করে থাকে। গত বছর দেশীয় বিদ্যুৎ খাতে চাহিদা মেটাতে নিউজিল্যান্ড ১০ লাখ টন কয়লা আমদানি করেছিল। চলতি বছর গত বছরের চেয়ে অতিরিক্ত আরো দেড় লাখ টন কয়লা আমদানি করা হবে। গত বছরের তুলনায় আমদানি ১৪ শতাংশ বাড়বে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে নিউজিল্যান্ডে উৎপাদিত বিদ্যুতের ১০ শতাংশই এসেছে কয়লা থেকে। পাঁচ বছর আগেও একই সময়ে উৎপাদিত বিদ্যুতের মাত্র ২ শতাংশ এসেছিল কয়লা থেকে। নিউজিল্যান্ডের বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান উৎস জলবিদ্যুৎ। ২০১৯ সালে দেশটিতে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের ৫৮ শতাংশই এসেছে জলবিদ্যুৎ থেকে। তবে বর্তমানে পানি সংকটের কারণে দেশটির জলবিদ্যুৎ উৎপাদন কমছে। বিকল্প হিসেবে দেশটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎ উৎপাদনে মনোযোগ বাড়াচ্ছে। অন্যদিকে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ সংকটও বিদ্যুৎ খাতে কয়লার চাহিদা বৃদ্ধি করেছে। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশটিতে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ কমেছে ১১ শতাংশ। নিউজিল্যান্ডের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ২০২০ সালে নিউজিল্যান্ড ১০ লাখ টনেরও বেশি কয়লা আমদানি করেছিল। ওই বছর বিদ্যুৎ খাতেই ব্যবহার হয়েছিল প্রায় আট লাখ টন কয়লা। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে নিউজিল্যান্ড ২ লাখ ৯৯ হাজার ৩০০ টন কয়লা আমদানি করেছে। এ সময় বিদ্যুৎ খাতে ব্যবহার করা হয়েছে ৪ লাখ ২৭ হাজার টন।
পাকিস্তানের তুলা আমদানিতে উল্লম্ফন দেখা দিয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরের ১১ মাসে দেশটি সব মিলিয়ে ২৩০ কোটি বেল তুলা আমদানি করেছে। আগের অর্থবছরের তুলনায় আমদানি বেড়েছে ৪৪ শতাংশ। খবর ডন। ২০২০-২১ অর্থবছরে পাকিস্তান মাত্র ৫৬ লাখ বেল তুলা উৎপাদন করেছে। উৎপাদন ঘাটতির কারণে আমদানি বাড়াতে বাধ্য হয়েছে দেশটি। অথচ এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সর্বাধিক ক্রয়াদেশ ও রফতানি বাড়াতে নানা ধরনের প্রণোদনা দিয়েছে দেশটির সরকার। ঊর্ধ্বমুখী তুলা আমদানি দেশটির টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। এদিকে তুলা উৎপাদন খাতকে নানা ধরনের সহায়তা দেয়া সত্ত্বেও দেশটির অর্থমন্ত্রী শওকত তারিন তুলার বিক্রয় কর বৃদ্ধি করেছেন। ২০২০-২১ অর্থবছর তুলার বিক্রয় কর এর আগের বছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে তুলার তেলবীজ বিক্রিতেও কর আরোপ করা হয়েছে। আগে করমুক্ত থাকলেও ২০২০-২১ অর্থবছর পণ্যটির ওপর ১৭ শতাংশ আরোপ করা হয়। কর বৃদ্ধি ও উৎপাদন ঘাটতির কারণে বিপাকে পড়েছেন দেশটির তুলাচাষী ও বাজারসংশ্লিষ্টরা। সরকার কর মওকুফ না করলে তারা আন্দোলনে নামবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। পাকিস্তান কটন জিনার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ড. জাসোমাল ডনকে জানান, তুলার ওপর আরোপিত নতুন করের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। পাকিস্তানের অর্থনীতিতে তুলা খাতের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। তুলা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় টেক্সটাইল খাতে। এর বাইরে তুলা থেকে তেল ও কেকও উৎপাদন করে পাকিস্তান। এ খাতে দেশটির কয়েক লাখ মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। ড. জাসোমাল জানান, পাকিস্তান সরকার তুলা ও টেক্সটাইল পণ্য রফতানির পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। কিন্তু সর্বশেষ অর্থবছর দেশটির তুলা উৎপাদনে ধস নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে পণ্যটির বিক্রয় কর বৃদ্ধি করা অত্যন্ত অযৌক্তিক। তিনি আরো জানান, উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও দেশের সব রাজ্যে তুলা আবাদ হ্রাস পেয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে পণ্যটির আবাদ গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কমেছে। এটি তুলা খাতের জন্য বড় ধরনের হুমকি। পাঞ্জাবে ৪০ লাখ হেক্টর জমি তুলা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও আবাদ করা হয়েছে ৩১ লাখ হেক্টর জমিতে। সিন্ধু রাজ্যে আবাদ কমে ১৩ লাখ হেক্টর জমিতে নেমে এসেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরের ১১ মাসে তুলা আমদানি ব্যয় ৩০০ কোটি ডলারের গণ্ডিকে ছাড়িয়ে গেছে। আবাদ ও উৎপাদন হ্রাস পাওয়ায় ফুলেফেঁপে উঠছে আমদানি, পাশাপাশি বেড়েছে আমদানি ব্যয়ও। এদিকে স্থানীয় বাজারে তুলার দাম ঊর্ধ্বমুখী। দেশীয় চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় পণ্যটির দাম ক্রমে আকাশছোঁয়া হয়ে উঠছে বলে জানান বাজারসংশ্লিষ্টরা।
ঈদের ১২দিন ছুটির পর শুরু হয়েছে দেশের একমাত্র চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর বাংলাবান্ধায় আমদানি রপ্তানিকার্যক্রম। আজ শনিবার (৩১ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হয়েছে বন্দরের কার্যক্রম চালু হওয়ার বিষয়টি...
রফিকুল ইসলাম: [২] বর্ষা মৌসুমে এবার বৃষ্টির প্রবণতা কম থাকায় এবং শেষ পর্যায়ে একেবারেই বৃষ্টি না থাকায় এবং প্রচণ্ড গরম ও প্রখর রোদ্র তাপের কারণে ইতোমধ্যে...
নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর সংকট কাটিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরছে রাশিয়ার অর্থনীতি। পরিস্থিতি আগের তুলনায় স্বাভাবিক হতে শুরু করায় দেশটিতে বাড়ছে ভোজ্যতেলের চাহিদা। ফলে পাম অয়েল আমদানি বাড়িয়েছে...
সর্বশেষ মন্তব্য