এশিয়ার বাজারে আগ্রহ বাড়াতে ভিয়েতনামের চালের দাম কমিয়ে দিয়েছেন দেশটির রফতানিকারকরা। বাংলাদেশের চাল আমদানির ঘোষণার পরপরই সম্প্রতি ভারত ও থাইল্যান্ডের তুলনায় নিজেদের চালের দাম অনেকটাই কমিয়েছেন...
ভারতের অপরিশোধিত চিনির সবচেয়ে বড় আমদানিকারক দেশ হতে যাচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। ইরানে রফতানি সংকোচনের জেরে শীর্ষে চলে আসছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শীর্ষ অর্থনীতিটি। খবর ডেইলি হান্ট। এমইআইআর কমোডিটিজ ইন্ডিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাহিল শেখ জানান, ভারতের অপরিশোধিত চিনির রফতানি গন্তব্য হিসেবে ইন্দোনেশিয়া ও ইরানের সঙ্গে সম্পর্কে পরিবর্তন আসছে। ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ইন্দোনেশিয়ায় ৩ লাখ টন চিনি রফতানি হয়েছে। চলতি বছরে ১০ লাখ টন চিনি আমদানি করতে পারে জাকার্তা। ভারতের চিনি মিল মালিকদের সংগঠন আইএসএমএর মহাপরিচালক অবিনাশ ভার্মা বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি ভারত থেকে ২০ লাখ টন চিনি আমদানি করবে ইন্দোনেশিয়া। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ভারতের ৫৭ লাখ টন রফতানির ১৪ লাখ টনই চিনি রফতানি হয়েছিল ইরানে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে তেল রফতানিতে ডলারে লেনদেন করতে পারছে না ইরান। ইরান থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে ভারত। বিনিময়ে ভারত থেকে ধান, চা, চিনি ও ওষুধ কিনত ইরান। কিন্তু মার্কিন চাপে ২০১৯ সালের মে মাস থেকে ইরানের তেল আমদানি কমিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি। বর্তমানে নিউইয়র্কে অপরিশোধিত চিনির দাম পাউন্ডপ্রতি ১৫ দশমিক ৮৮ সেন্টে দাঁড়িয়েছে। গত ১৬ ডিসেম্বর সেখানে পাউন্ডপ্রতি দাম ছিল ১৪ দশমিক ৩২ সেন্ট। অবিনাশ ভার্মা বলেন, অপরিশোধিত চিনির চাহিদা বেশ চাঙ্গা। অনেক দেশই অপরিশোধিত চিনির শোধনাগার তৈরি করেছে।
পাঁচদিন আগেও খাতুনগঞ্জে ৩৫ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে চীন, তুরস্ক, ইউক্রেন, নেদারল্যান্ডস ও মিসর থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। কিন্তু বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রবেশের খবর চাউর...
আমদানিকারক থেকে আড়তদার। তারপর পাইকারি থেকে খুচরা বিক্রেতার হাত ঘুরে পেঁয়াজ যাচ্ছে ক্রেতার কাছে। এতে হু হু করে বাড়ছে দাম। চার স্থলবন্দরের তথ্যে দেখা যায়, রপ্তানি...
সর্বশেষ মন্তব্য