বাংলাদেশর গ্রীস্মকালীন টমেটো সবজির pionear হিসাবে বাঘারপাড়া উপজেলা পরিচিত। এখানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গ্রীস্মকালীন টমেটো চাষ হয়। গ্রীস্মকালীন টমেটো চাষে কৃষকেরা আগ্রহী কিন্তু পোস্ট হারভেষ্ট ম্যানেজমেন্ট এর অদক্ষতা, গ্রীস্মকালীন টমেটোর রোগমুক্ত বীজের অভাব উন্নত জাতের অভাব পোস্ট হারভেষ্ট ম্যানেজমেন্ট এর অদক্ষতা...
জিরা একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় মসলা এবং প্রতিটি রান্নাঘরে খুব সহজে স্থান করে নিয়েছে জিরা। নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে প্রয়োজন বিধায় বাংলাদেশে শীতকালে জিরা চাষ...
গোলমরিচ একটি অর্থকরী দেশীয় মশলা ফসল। পশ্চিমবঙ্গে যেখানে নারকেল ও সুপারি বাগান আছে সেখানে গোলমরিচের চাষ সহজেই করা যায়। এই মশলা ফসলটি সাথী ফসল হিসেবে চাষ...
চাষীদের অসুবিধার কথা ভেবে, কৃষি বিজ্ঞানীগণ শাক-সবজি চাষাবাদের নতুন এক কৌশল বা পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন | আর তা হচ্ছে ব্যাগে বহু সত্মরে সবজি চাষ বা ‘‘ব্যাগ গার্ডেনিং“ যার...
শিম বাংলাদেশের অন্যতম লতাজাতীয় শীতকালীন সবজি। দেশের সর্বত্র ব্যাপক আকারে এর চাষ হয়। শিম খেতে my¯^v`y , পুষ্টিকর, আমিষের উত্তম উৎস । শিমের পরিপক্ক বীজে প্রচুর আমিষ ও স্নেহ জাতীয পদার্থ আছে। সব শ্রেনীর লোকের...
বেগুন বাংলাদেশের একটি বহুল প্রচলিত সবজি। আলুর পরে এর স্থান। সারা বছর এটি বাজারে পাওয়া যায়। ভারত উপমহাদেশেই সম্ভবত বেগুনের আদি উৎপত্তিস্থল। বেগুনের জলবায়ু ও মাটি বাংলাদেশে সারা বছরই বেগুনের চাষ হলেও...
কালোজিরাতে প্রায় শতাধিক পুষ্টি ও উপকারী উপাদান আছে। কালোজিরা খাদ্যাভাসের ফলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কালোজিরা আয়ুর্বেদীয়, ইউনানি,...
লাউ একটি জনপ্রিয় সব্জী। লাউ, ডগা, পাতা সবই সব্জী হিসেবে খাওয়া যায়। কচি লাউ কুচিয়ে মিষ্টি জাতীয় ভুনি কদু রান্না করাও দেশের কোন কোন এলাকায় জনপ্রিয় । লাউ সহজে হজম হয়, শরীর ঠান্ডা...
মুখী কচু বাংলাদশে গুড়া কচু, কুড়ি কচু, ছড়া কচু, দুলি কচু, বন্নি কচু, ইত্যাদি নামে ও পরচিতি। এটি খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণ...
ডাল ফসলের এলাকা ও উৎপাদনের দিক থেকে ছোলা বাংলাদেশে তৃতীয় স্থান দখল করে আছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৭ হাজার হেক্টর জতিমতে ছোলার চাষ হয়। এর মোট উৎপাদন প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিক টন। ছোলার জাত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিাটিউট কর্তৃক এ পর্যন্ত ছোলার ৮টি উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। উদ্ভাবিত জাতমসূহের মধ্যে রয়েছে বারি ছোলা-২ (বড়াল), বারি ছোলা-৩ (বরেন্দ্র), বারিে ছোলা-৪ (জোড়াফুল) এবং বারি ছোলা-৫ (পাবনাই)। ছোলার এ জাতসমূহ একক ফসলের পাশাপশি আন্তঃফসল হিসেবে চাষ করে লাভবান হওয়া যায়। বারি ছোলা-২ (বড়াল) এ জাতটি ১৯৮৫ সালে (ICRSAT) হতে আনা হয়। পরবর্তীতে বহুস্থানিক পরীক্ষার মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল হিসেবে ১৯৯৩ সালে এ জাতটি সারাদেশে চাষাবাদের জন্য বারি ছোলা-২ নামে অনুমোদন করা হয়। গাছের কেনোপি মাঝরি বিস্তৃত, শাখার অগ্রভাগ তুলনামুলকভাবে হালকা ও উপশিরা লম্বা গাছের রং গাঢ় সবুজ। স্থানীয় জাতের চেয়ে হাজার বীজের ওজন ১৪০-১৫০ গ্রাম। বীজের পার্শ্বদিকে সামান্য চেপ্টা। বীজের রং হালকা বাদামি। বীজের আকার বড় হওয়ায় এ
সর্বশেষ মন্তব্য