আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বিশ্বের জনপ্রিয় কিছু ইফতার

খেজুর

খেজুর
খেজুর

বিশ্বজুড়েই ইফতারে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার খেজুর। একদিকে মুসলমানদের জন্য কোরানে উল্লিখিত পবিত্র ফল, অন্যদিকে সারা দিনের রোজার শেষে পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুর শরীরকেও দেয় জরুরি শক্তি।

ফলের সালাদ ও জুস

ফলের সালাদ ও জুস
ফলের সালাদ ও জুস

সারা দিনের ক্লান্তির শেষে রোজা ভাঙতে অনেকেই পছন্দ করেন ফলের জুসে। এটি দেহ ও মনকে দেয় প্রশান্তি, পাশাপাশি শরীরে জোগায় প্রয়োজনীয় শক্তি। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই ইফতার আয়োজনে ফল ও ফলের জুস স্থান পায়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ডুমুর, কিউয়ির মতো ফলগুলো বেশি জনপ্রিয় হলেও উপমহাদেশে স্থানীয় ঋতুভিত্তিক ফলগুলোর জুসও কিন্তু যথেষ্ট পুষ্টিকর।

জিলাপি

জিলাপি
জিলাপি

বিশ্বজুড়ে তো বটেই, তবে ভারতীয় উপমহাদেশে ইফতারে জিলাপির মতো জনপ্রিয় খাবার কমই আছে। নানা ঢঙে, নানা ধরনে, নানা উপকরণ দিয়ে ভিন্নতা আনার মাধ্যমে এক জিলাপির মধ্যেই আছে অনেক প্রকার, অনেক রকম স্বাদ। চিকন জিলাপি কি ঘন চিনির শিরার ডুবানো ভারী জিলাপি, ইফতার টেবিলে জিলাপি ছাড়া অন্তত বাঙালির তো চলেই না। ঢাকার রাস্তার মতো দিল্লির রাস্তায়ও দেখা মেলে জিলাপির দোকান। তাই ইফতারের মধ্যে জিলাপি এখন উপমহাদেশের বাইরেও পেয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা।

কুনাফা ও বাসবৌসা

কুনাফা
কুনাফা

মধ্যপ্রাচ্যে খুবই জনপ্রিয় এই মিষ্টি খাবারটি তৈরি হয় সেমাই ও ঘন দুধ বা মালাই সহযোগে। দেখতে অনেকটা কেকের মতো এ খাবার বিশ্বজুড়েই বেশ সমাদৃত। রমজানে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সব দেশেই এই খাবারের ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়। একইভাবে বাসবৌসাও একটি ডেজার্ট, যা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক হলেও পুরো পৃথিবীতে জনপ্রিয়। সুজি ও ঘন দুধের স্বাদের এই খাবারও ভীষণ জনপ্রিয়।বিজ্ঞাপন

আঙুর পাতায় মোড়ানো ভাত

ইয়ারবা
ইয়ারবা

মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় এ খাবারকে একেক দেশে একেক নামে ডাকা হলেও তৈরির প্রণালি মূলত একই। আঙুর পাতায় মসলা ও টমেটো পেঁয়াজ দিয়ে ভাজা ভাত মুড়িয়ে তৈরি করা হয় এ খাবার। ইরাক ও তুরস্কে দোলমা নামে পরিচিত হলেও সিরিয়াতে এ খাবারের নাম ইয়াবরা। প্রায় পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই এই পুষ্টিকর খাবার ইফতারের জন্য খুব জনপ্রিয়।

শাকশুকা

শাকসুকা
শাকসুকা

এ খাবার আফ্রিকা বিশেষত উত্তর আফ্রিকার দিকে বেশি জনপ্রিয় হলেও বর্তমানে সারা পৃথিবীতেই পেয়েছে ব্যাপক খ্যাতি। ডিম, সবজি ও কিমার মতো পুষ্টিকর খাবারের সমন্বয়ে তৈরি হওয়ায় এটি ইফতারের পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে পারে সহজেই। এর সঙ্গে পাউরুটি বা আরব স্টাইলের রুটি হলে এই খাবার একাই এক শ। বর্তমানে তাই আফ্রিকার সীমা পেরিয়ে সারা বিশ্বেই এই খাবারের ব্যাপক জনপ্রিয়তা।

কোলাক

কলা দিয়ে তৈরি কোলাক
কলা দিয়ে তৈরি কোলাক

ইন্দোনেশিয়ার এই ডেজার্ট আইটেম দেখতে যেমন খুবই সুন্দর তেমনি খেতেও দারুণ। ঠান্ডা ও মিষ্টতায় ভরপুর এই খাবার তাই রমজানে হয়ে ওঠে ব্যাপক জনপ্রিয়। নারকেল দুধের সঙ্গে পাম সুগার আর এর সঙ্গে কলা, কমলা ও অন্যান্য মৌসুমি ফলের সহযোগে তৈরি এই খাবার এখন তাই ভোজন রসিকদের খুবই প্রিয়।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com