আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বেশি যত্নের দাবি রাখে অন্তর্বাস

জামা-কাপড়ের পাশাপাশি যত্নে থাকুক অন্তর্বাসও, কারণ অনেক বেশি যত্ন আর কোমলতা দিয়ে পরিষ্কার ও সংরক্ষণ করতে হয় সেগুলি

ওয়ার্ডরোব ভর্তি নানা ধরনের পোশাক তো রয়েইছে। ম্যাটেরিাল, রং অনুযায়ী তাদের যত্নের ধরনও আলাদা-আলাদা। তবে পোশাকের চেয়েও বেশি যত্নের যারা দাবি রাখে, তারা নিঃসন্দেহে অন্তর্বাস। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে, স্বাভাবিকভাবেই সেগুলিকে ধুতে এবং সংরক্ষণ করতেও হবে বিশেষ যত্ন নিয়ে। সেটা না করলে আপনার প্রিয় অন্তর্বাসগুলো সহজেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কিন্তু থেকেই যায়। তাই জামা-কাপড়ের পাশাপাশি যত্নে থাকুক অন্তর্বাসও। কারণ, অনেক বেশি যত্ন আর কোমলতা দিয়ে পরিষ্কার ও সংরক্ষণ করতে হয় সেগুলি। রইলো সেবিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপ্‌স।

যতটা সম্ভব হাতে কাচুন

ওয়াশিং মেশিনের ভেতর একসঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া অন্য সমস্ত জিনিসের থেকে অন্তর্বাস আলাদা রাখাই ভাল। অন্য পোশাকের চেয়ে এগুলির কাপড় অনেক নরম তাই হাতে ধোয়াই শ্রেয়। একান্ত মেশিনেই কাচতে হলে ব্যবহার করুন আলাদা অন্তর্বাস ওয়াশিং ব্যাগ। শুধু সিল্কের অন্তর্বাসের ক্ষেত্রে করতে হবে ড্রাই ওয়াশ।

ব্যবহার করুন কোমল ডিটার্জেন্ট

ডিটার্জেন্ট ব্যবহারের বিষয়ে কোনও নির্দেশ যদি অন্তর্বাসের ট্যাগে দেওয়া থাকে, তাহলে সেটা মেনে চলাই যথেষ্ট। না থাকলে, ব্যবহার করুন যে কোনও কোমল ডিটার্জেন্ট পাউডার অথবা লিকুইড সাবান। দেখে নিতে হবে সেটি যেন ক্লোরিন-মুক্ত হয়। আর। অন্তর্বাস ধোওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন ঠাণ্ডা বা সামান্য গরম পানি।

 রং রাখতে হবে আলাদা

অন্তর্বাস থেকে সাধারণত রং ওঠে না তবে নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য রঙিন আর সাদা অথবা হালকা রংয়ের অন্তর্বাস আলাদা কাচাই ভাল। তাছাড়া, অন্তর্বাস খুব বেশি ময়লা না হয়ে থাকলে সেগুলিকে বেশিক্ষণ ভিজিয়ে রাখারও প্রয়োজন পড়ে না।

ব্লিচ একেবারেই বাদ

যেকোনও অন্তর্বাস, বিশেষ করে সাদা রংয়ের হলে একেবারেই ব্লিচ করবেন না। এরফলে রং ও কাপড় ক্ষতি হয় দু’টোরই। পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন সাদা ভিনিগার। উষ্ণ গরম পানিতে ভিনিগার মিশিয়ে তাতে অন্তর্বাস এক থেকে দুইঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে কেচে নিলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে।

টাম্বল-ড্রাই করবেন না

যতই তাড়া থাকুক চেষ্টা করুন অন্তর্বাস কাচার পর সেগুলিকে ড্রায়ারে না দিতে। ড্রায়ারে শুকোলে একদিকে যেমন মোল্ডেড ব্রায়ের শেপ নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তেমনই ক্ষতি হতে পারে লেস বা এমবেলিশমেন্টের। অন্তর্বাস ওয়াশিং ব্যাগের ভেতরে থাকলেও থেকেই যায় নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা। অন্তর্বাস শুকোতে দিন খোলা হাওয়ায় এবং যথেষ্ট ছায়া রয়েছে এমন জায়গায়।

সংরক্ষণও করুন যত্নে

কাচা ও শুকোনো তো হলো। এবার পালা যত্ন করে তুলে রাখার। সমস্ত ধরনের অন্তর্বাস একসঙ্গে ও অন্য জামা কাপড়ের সঙ্গে কখনওই ঠেসে দেবেন না ওয়ার্ডরোবে। তিন-চারটে তাকে আলাদা ভাগ করে রাখুন অন্তর্বাসগুলি। যেগুলো কাচতে হবে সেগুলির জন্য রাখুন আলাদা অন্তর্বাস লন্ড্রি ব্যাগ।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com