আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১২ হাজারের বেশি নারী নতুন করে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাঁদের মধ্যে প্রায় সাত হাজারের বেশি নারী স্তন ক্যানসারে মারা যান। এ বছর স্তন ক্যানসার দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘স্থূলতা স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়’।

যেসব কারণ স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়

* বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৫০ বছর বয়সের পর স্তন ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে।

* যদি কম বয়সে মাসিক শুরু হয় (১২ বছর বয়সের আগে) এবং তা ৫৫ বছর বয়সের পর বন্ধ হয়, তাহলে হরমোনের কারণে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

* বংশগত কারণে স্তন ক্যানসার হতে পারে।

* ক্যানসার ছাড়াও যাঁরা স্তনের অন্যান্য অসুখে ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি রয়েছে।

* যাঁদের বুকে অথবা স্তনে রেডিয়েশন থেরাপি দেওয়া হয়েছে, তাঁদের স্তন ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

* যেসব মহিলা শারীরিক পরিশ্রম করেন না, তাঁদের স্তন ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

* অতিরিক্ত ওজন স্তন ক্যানসার ঝুঁকি বাড়ায়।

* অধিক বয়সে প্রথম সন্তান ধারণ করলে এবং সন্তানকে বুকের দুধ না খাওয়ালে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে।

* গবেষণায় দেখা গেছে অ্যালকোহল পানে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।বিজ্ঞাপন

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে করণীয়

এমন কোনো ম্যাজিক্যাল খাবার অথবা সাপ্লিমেন্ট নেই যা সরাসরি খুব দ্রুত ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে অথবা সারিয়ে তুলতে পারে। তবে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও মানসিক প্রশান্তি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে ও ক্যানসার প্রতিরোধ করে সুস্থ থাকতে সহায়তা করে। ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউট ক্যানসার প্রতিরোধে যে নির্দেশনা দিয়েছে, তা স্তন ক্যানসার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। যেমন:

* ফল, সবজি ও হোল গ্রেইন (পুরো শস্যদানা) বেশি খেতে হবে।

* তেল ও চর্বি জাতীয় খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমাতে হবে (৩০ শতাংশ)।

* ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

* ভাজাপোড়া ও ঝলসানো খাবার কম খেতে হবে।

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় খাবার

* বিভিন্ন ধরনের ফল ও সবজিতে প্রচুর ফাইটোকেমিক্যাল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাই স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে বেশি পরিমাণে ফল ও সবজি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

* ক্রসিফেরাস সবজি যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রকলি ইত্যাদিতে ফাইটোকেমিক্যালস ও ইনডোলস থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

* হোল গ্রেইন বা পুরো শস্যদানা, যা প্রসেস করা থাকে না, এতে উচ্চমাত্রায় জটিল শর্করা, খাদ্যআঁশ, ভিটামিন, মিনারেলস ও ফাইটোকেমিক্যালস থাকে। এই অধিক আঁশসমৃদ্ধ খাবার হরমোনজনিত ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ২৫ থেকে ৩০ গ্রামের বেশি আঁশ জাতীয় খাবার রাখা উচিত।

* গাঢ় রঙিন শাকসবজিতে ক্যারোটিনয়েড থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করে; যেমন টমেটো, গাজর, পালংশাক ইত্যাদি।

* শর্ষে, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রকলি ইত্যাদিতে আইসোথিওসায়ানেট থাকে, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।

* রসুনে ফেনোলিক কম্পাউন্ড থাকে, যা স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।বিজ্ঞাপন

* হলুদের অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি কার্যকরিতা থাকায় এটি স্তন ক্যাসার কোষ বৃদ্ধিতে বাধাদান করে।

* গ্রিন টিতে ফেনোলিক কম্পাউন্ড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।

* সয়াবিন ও অন্যান্য বিচি জাতীয় খাবারে আইসো ফ্ল্যাভনস থাকে, যা ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

* মাছ, মুরগি, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন যেমন ডাল বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

* সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ যেমন স্যামন, ইলিশ এবং বাদামে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই কমাতে সাহায্য করে।

* ভিটামিন ডি ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। ভিটামিন ডি ফর্টিফায়েড খাবার, সূর্যের আলো ইত্যাদি থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।

* অলিভ অয়েল, অ্যাভোক্যাডো, বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবারের পলি আনস্যাচুরেটেড ও মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।বিজ্ঞাপন

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে যেসব খাবার কম খেতে হবে

* অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার
* ভাজাপোড়া খাবার
* ফাস্ট ফুড
* প্রসেসড মিট যেমন সসেজ
* স্যাচুরেটেড ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার যেমন গরুর মাংস, ভেড়ার মাংস, অর্গান মিট, বাটার, আইসক্রিম ইত্যাদি কম খেতে হবে।
* ট্রান্স-ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার যেমন ক্র্যাকার্স, ডোনাটস, কুকিজ, পেস্ট্রি ইত্যাদিও কম খেতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে অনেকটা সাহায্য করে। এ জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিকল্পনা ও শারীরিক ব্যায়াম খুবই জরুরি। তাই স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সচেতন হতে হবে।

  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

    স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

    স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

    স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

    স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি

  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি
  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি
  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি
  • স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে পুষ্টি
বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com