আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

শিশুদেরও হতে পারে হৃদ্‌রোগ

কেবল যে বড়দেরই হৃদ্‌রোগ হয়, তা নয়। শিশুরাও হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হতে পারে। জন্মগতভাবে শিশুদের হৃদ্‌পিণ্ডে ছিদ্র, রক্তনালি সরু, রক্তনালির ভাল্ব সরুসহ জটিল কিছু সমস্যা হতে পারে। জন্মের পরও শিশুর হার্টে সংক্রমণ বা জিনগত কিছু সমস্যা হতে পারে। এগুলো জন্মপরবর্তী সমস্যা। শিশুদের হৃদ্‌রোগে অভিভাবকদের সচেতনতা অনেক ভয়াবহ জটিলতা প্রতিরোধ করতে পারে। এসব রোগের উন্নত চিকিৎসা এখন দেশেই বিদ্যমান।

জন্মগত হৃদ্‌রোগের লক্ষণ

  • জন্মের সঙ্গে সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বা নীল হয়ে যাওয়া।
  • মায়ের দুধ টেনে খেতে গেলে হাঁপিয়ে যাওয়া। একটু দুধ খেয়ে ছেড়ে দিয়ে বিশ্রাম নিয়ে আবার খাওয়া।
  • দুধ খাওয়ার সময় কপাল ঘেমে যাওয়া।
  • ঘন ঘন ঠান্ডা, কাশি বা নিউমোনিয়া হওয়া, যার কারণে ঘন ঘন হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে, কিন্তু পুরোপুরি রোগ সারছে না। সমস্যা লেগেই আছে।
  • শিশুর ওজন কম বা ওজন না বাড়া।
  • বুক ধড়ফড় করা বা বুকে ব্যথা।
  • শিশুর ঠোঁট, জিহ্বা, ত্বক নীল হয়ে যাওয়া।
  • দৌড়াতে গেলে শিশুটি হাঁটু গেড়ে বসে যদি হাঁপাতে থাকে আর শরীর নীল হয়ে যায় বা হঠাৎ অচেতন হয়ে যায়।

শিশুদের হার্টে ছিদ্র ও অন্যান্য জন্মগত হৃদ্‌রোগের চিকিৎসায় ওষুধ, যন্ত্র দিয়ে বা বেলুনিংয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা, প্রয়োজনে অস্ত্রোপচার করতে হতে পারে।

জন্মের পর হওয়া হৃদ্‌রোগ

জন্মপরবর্তী হৃদ্‌রোগের মধ্যে সাধারণত হার্টের সংক্রমণ বা জিনগত সমস্যা বেশি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে—

  • হার্টের মাংসপেশির সংক্রমণ হলে শিশুর জ্বরের সঙ্গে হার্টবিট বেড়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, অস্থিরতা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। একে মায়োকার্ডাইটিস বলা হয়।
  • জ্বরের সঙ্গে জয়েন্ট বা গিরায় গিরায় ব্যথা, বুকে ব্যথা, সাধারণত পাঁচ বছরের ওপরের বাচ্চার ক্ষেত্রে একে বাতজ্বর বলা হয়।
  • শিশুদের মধ্যে সাধারণত পাঁচ বছর পর্যন্ত কাওয়াসাকি ডিজিজ দেখা যায়। এতে জ্বর (১০১-১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট), ত্বকে লালচে দানা বা রক্তের মতো ছোপ ছোপ দাগ, চোখ, জিহ্বা ও ঠোঁট লাল হয়ে যাওয়াসহ গলার দুপাশে ছোট গুটির (সারভাইকেল লিম্ফডেনোপ্যাথি) মতো দেখা যায়। কাওয়াসাকি ডিজিজে হার্টের রক্তনালি (করোনারি আর্টারি) ফুলে যায় যা ইকোকার্ডিওগ্রাফির মাধ্যমে বোঝা যায়।

শিশুদের করোনাজনিত হৃদ্‌রোগ

এমনিতে ধরে নেওয়া হয় যে শিশুদের ক্ষেত্রে করোনার সংক্রমণ অতটা বিপজ্জনক নয়। কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর কিছু শিশু এমআইএসসি (মাল্টিসিস্টেম ইনফ্ল্যামেটরি সিনড্রোম) নামের একটি বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই রোগের সঙ্গে কাওয়াসাকি ডিজিজের মিল আছে। জন্ম থেকে একুশ বছরের শিশু–কিশোরেরা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বর্তমানে যেসব শিশু আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের অভিভাবকদের এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।

অধিক মাত্রার জ্বর, দুই-তিন দিনের ওপর স্থায়ী হয়। এ সময় ত্বকে লালচে দানা ওঠা; চোখ, ঠোঁট ও জিহ্বা লালচে হয়ে যাওয়া; পেটব্যথা, বমি, ডায়রিয়া, বুকে ব্যথা, হার্টের বিট বেড়ে যাওয়া, রক্তের চাপ কমে যাওয়াসহ শিশুর অজ্ঞান হয়ে যাওয়া; শ্বাসকষ্ট, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া, শরীরের রং পরিবর্তন হওয়াসহ কিছুটা নীলচে ভাব দেখা দেওয়া—করোনা মহামারির সময় জ্বরের সঙ্গে এসব উপসর্গ দেখা দিলে সতর্ক হোন।

এমআইএসসি পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে শনাক্ত ও চিকিত্সা করলে মারাত্মক জটিলতা প্রতিরোধ করা যায়। কারণ এমআইএসসিতে বেশির ভাগ শিশুর হার্টের রক্তনালির পরিধি বড় হয়ে যায়। সময়মতো চিকিত্সা করলে রক্তনালির স্থায়ী পরিবর্তন (ফুলে যাওয়া, চিকন হয়ে যাওয়া বা রক্ত জমাট বেঁধে রক্তনালি বন্ধ হয়ে যাওয়া) প্রতিরোধ করা যায়।

বাংলাদেশে গত ১৫ মে তিন মাস বয়সী শিশুর এমআইএসসি রোগ শনাক্ত করা হয়। এ রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে দুটি তথ্যবিবরণ ইতিমধ্যে সিঙ্গাপুর জার্নাল অব কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত হয়েছে। পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এমআইএসসিতে আক্রান্ত শিশুদের, যারা অসুস্থতার সাত দিনের মধ্যে চিকিৎসা গ্রহণ করেছে, তাদের রোগপরবর্তী জটিলতা অনেক কম হয়েছে। সে ক্ষেত্রে এসব শিশুর ফলোআপ অত্যন্ত জরুরি।

শিশুদের করোনা হয় না বা হলেও জটিলতা হয় না—এই ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে সকলের উচিত শিশুদের করোনার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা। দুই বছর বয়সের বেশি সব শিশুকে বাড়ির বাইরে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কোভিড আক্রান্ত ব্যক্তিদের থেকে শিশুকে দূরে রাখতে হবে। ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে চলুন। শিশুদের নিয়ে মার্কেট, জনসমাগম, উৎসব, হাসপাতালে যাওয়া যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। হাত বারবার সাবানপানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। শিশু ও শিশুর পোশাক, খেলনা এবং আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে মাস্ক ও শিল্ড পরে শিশুকে বুকের দুধ দিন ও পরিচর্যা করুন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com