আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

মেরুদণ্ডের ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

মেরুদণ্ডের ব্যথায় ভোগে বিশ্বের অনেক মানুষ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২২ থেকে ৪৮ শতাংশ মানুষ এক মাসের ভেতর মেরুদণ্ডের কোনো না কোনো ব্যথায় (ঘাড়, পিঠ, কোমরব্যথা) ভোগে। এ ব্যথার কারণ এবং এর প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হয় প্রথম আলো আয়োজিত এসকেএফ নিবেদিত স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ অনুষ্ঠান ব্যথার সাতকাহনের দ্বিতীয় পর্বে।

অমৃতা তালুকদারের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন মেডিসিন ও বাতব্যথা বিশেষজ্ঞ ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জা
অমৃতা তালুকদারের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন মেডিসিন ও বাতব্যথা বিশেষজ্ঞ ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জা

অমৃতা তালুকদারের সঞ্চালনায় এতে অতিথি ছিলেন মেডিসিন ও বাতব্যথা বিশেষজ্ঞ ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ। অনুষ্ঠানটি ২১ সেপ্টেম্বর প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল এবং এসকেএফের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।বিজ্ঞাপন

মেরুদণ্ড কেবল একটি হাড় নয়। অনেকগুলো ছোট ছোট হাড় বা কশেরুকার সমন্বয়। মাথা যেখানে শেষ হয়েছে, সেখান থেকে মেরুদণ্ডের উৎপত্তি। এর শেষ হয়েছে পশ্চাদ্দেশে। ঘাড়, পিঠ এবং কোমর—মেরুদণ্ডের এই তিন অংশ। মেরুদণ্ডের হাড়, দুই হাড়ের মাঝের ইন্টারভার্টিবাল ডিস্ক, লিগামেন্ট, মাংসপেশি, মেরুদণ্ডের মাঝে যে স্নায়ু আছে এই সবকিছুর কোনো না কোনো সমস্যার জন্য মেরুদণ্ডে ব্যথা হতে পারে। বেশির ভাগ মানুষেরই এ ব্যথার অভিজ্ঞতা আছে। পজিশনগত কারণে সবচেয়ে বেশি এ ধরনের ব্যথা হয়ে থাকে। এমনটাই জানান ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের কাজ করতে হয়, সেখানে কাউকে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে থাকতে হয়, কাউকে অনেক ভারী জিনিস ওঠানামা করতে হয়। আবার কেউ কেউ খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত, অনেকের ঘুমানোর ভঙ্গিমা সঠিক নয়। এসব কারণে মেরুদণ্ডে ব্যথা হয়ে থাকে। এ ছাড়া মেরুদণ্ডে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ রোগও হতে পারে। কিছু রোগ আছে যেমন নার্ভাল বা সার্ভিক্যাল স্পন্ডিলাইটিস, ক্ষয়জনিত রোগ অস্টিওপোরোসিস—এসব রোগের কারণেও ব্যথা হয়। বাতের কারণে মেরুদণ্ডে ব্যথা হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। মেরুদণ্ডের ভেতরে ইন্টারভার্টিবাল ডিস্ক স্নায়ুতে চাপ সৃষ্টি করলেও ব্যথা হয়। বিজ্ঞাপন

অনেক বেশি বয়সী কারও মেরুদণ্ডে ব্যথা হলে তা খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। পাশাপাশি হাত-পায়ের কোনো একটি অংশ অবশ হয়ে যাচ্ছে এবং প্রস্রাব–পায়খানার বেগ টের পাচ্ছে না এমন লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে সমস্যা বেশ গুরুতর। এ ছাড়া যদি কোনো রোগীর অতীতে ক্যানসার বা যক্ষ্মা রোগের ইতিহাস থাকে এবং ব্যথার সঙ্গে জ্বর হয়, তাহলেও সেটা মেরুদণ্ডের কোনো মারাত্মক রোগের লক্ষণ হিসেবে ধরে নিতে হবে। কখনো কখনো দেখা যায় তীব্র ব্যথা, কোনোভাবেই তা কমানো যাচ্ছে না। অথবা আঘাতের কারণে অতি তীব্র ব্যথা, বাতজনিত ব্যথার সঙ্গে গিরা ফুলে গেছে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এ ছাড়া অল্প ঝামেলাহীন ব্যথা ছয় সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে, তখনই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ
ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ

ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ বলেন, এ ধরনের ব্যথাগুলো সঠিক সময়ে চিকিৎসা করা না হলে সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। একধরনের বাতের ব্যথাকে অ্যাঙ্কাইলসিং স্পন্ডিলাইটিস বলে। এটি মেরুদণ্ডে বেশি আক্রমণ করে। এ রোগ হলে কাজের সময় ব্যথা কম থাকে, বিশ্রামের সময় বেশি হয়। এর যথাসময়ে চিকিৎসা না হলে মেরুদণ্ডের হাড় জোড়া লেগে শক্ত হয়ে যায়। তখন স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করা যায় না। সাধারণত তরুণদের ভেতর এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। আবার কারও ক্যানসারের কারণে ব্যথা হলে সেটির চিকিৎসা না হলে হাড় ভেঙে যাওয়া থেকে শুরু করে একটি অংশ অবশ হয়ে যেতে পারে। যক্ষ্মার ইনফেকশনে মেরুদণ্ডের ব্যথার ক্ষেত্রে হাড় বাঁকা, কুঁজো হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ক্ষয়ের কারণে ব্যথার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক চলাচলে সমস্যা হয়। নার্ভের কারণে ব্যথা হলে স্থায়ীভাবে শরীর অবশ হয়ে চলাফেরা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তবে মেরুদণ্ডের যেকোনো ব্যথার সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসা করতে পারলে স্বাভাবিক ব্যথাহীন জীবনযাপন করা সম্ভব।

অনুষ্ঠানে ব্যথানাশক ওষুধ নিয়ে আলোচনা করা হয়। ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে নানা রকমের ব্যথানাশক আছে। এর ভেতর যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তাদের ইটোরিক্স, যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে, তাদের অল্প মাত্রায় নাবুমেট, হার্টের রোগীদের ন্যাপরোক্সজাতীয় ওষুধ প্রেসক্রাইব করা হয়। যাদের আঘাতের বা পজিশনের কারণে ব্যথা হয়, তাদের ব্যথানাশকের পাশাপাশি মাসল রিলাক্সজেন্ট দেওয়া হয়। ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ বলেন, ‘প্রথম পর্যায়ের চিকিৎসা ব্যথানাশক দিয়ে করতে হয়। পরে ব্যথার উৎপত্তি যে রোগের জন্য হয়, তার চিকিৎসা করা হয়। এ রোগ সেরে গেলে সব ধরনের ব্যথা এমনিতেই কমে যাবে।’

মেরুদণ্ডের ব্যথার কারণ নির্ণয়ের সময় রোগীর ইতিহাসের দিকে নজর দিতে হবে। তার বয়স, পেশা, ভারী জিনিস ওঠানোর ইতিহাস, অতীত ও বর্তমানের কোনো রোগ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা হয়। এ ছাড়া চিকিৎসকেরা রক্তের সিবিসি সিআরপি, এক্স–রে, এমআরআই, বায়োপসি ইত্যাদি পরীক্ষা–নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে থাকেন।
মেরুদণ্ডের ব্যথা প্রতিরোধের জন্য জীবনযাপন পদ্ধতিতে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে সঠিক পজিশনে দাঁড়াতে এবং বসতে হবে। মেরুদণ্ড একদম সোজা করে।

একটানা বেশিক্ষণ বসে বা না দাঁড়িয়ে আধা ঘণ্টা পরপর পাঁচ মিনিটের জন্য হাঁটাহাঁটি করতে হবে। ঘুমের ভেতর বেশি নড়াচড়া করা যাবে না। কোনো ভারী জিনিস ওঠাতে গেলে সেটাও মেরুদণ্ড সোজা রেখে ওঠাতে হবে। যে ভর আমরা বহন করতে পারি, তার চেয়ে বেশি মাত্রার কিছুই বহন করা যাবে না। মেরুদণ্ডের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে নজর দিতে হবে ঘুমানোর ম্যাট্রেসের ওপর। এটি খুব নরম বা শক্ত কোনোটাই হওয়া যাবে না, এমনটা পরামর্শ দেন ডা. মো. নাহিদুজ্জামান সাজ্জাদ।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com