আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

বাড়ির ক্ষুদে সদস্যের স্বপ্নঘর!

একদিকে যেমন বাড়িতে শিশুদের খেলে বেড়ানোর জায়গা দিতে হবে। সঙ্গে দিতে হবে ছোট্ট মাথার সমস্ত সৃজনশীলতা দেখানোর সুযোগ!

বাড়ির সবচেয়ে ছোট সদস্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণও বটে! তাই তার ঘরটাও হওয়া উচিত ততটাই স্পেশ্যাল। একদিকে যেমন ওকে খেলে বেড়ানোর আর অবশ্যই বেড়ে ওঠার জায়গা দিতে হবে, সঙ্গে দিতে হবে ছোট্ট মাথার সমস্ত সৃজনশীলতা দেখানোর সুযোগ। নিজের ঘর ও যাতে নিজে গোছাতে পারে, খেয়াল রাখতে হবে সেটাও।

১. ঘরের সমস্ত আসবাবপত্র ও দেওয়ালের রং বাছার ক্ষেত্রে বাচ্চাদের সিদ্ধান্তকেই মর্যাদা দিন। এতে ওর নিজস্বতাও প্রকাশ পাবে, আর আপনিও হয়তো নতুন কিছু জানতে পারবেন ওর বিষয়ে। ও যদি ঘরের একটা দেওয়াল শুধু ছবি আঁকার জন্য চায়, তাহলে সেই দেওয়ালে বড় একটা ব্ল্যাক বোর্ড লাগাতে পারেন।

২. বাচ্চাদের ঘরে যথেষ্ট পরিমাণে র‌্যাক, ক্যাবিনেট আর ওয়র্ডরোব থাকা প্রয়োজন। ওর জামাকাপড় তো রাখতে হবেই, সঙ্গে স্কুলের বাচ্চাদের প্রচুর জিনিস রাখতেই হয়। আর বাচ্চারা অনেকরকম জিনিস জমাতে পছন্দ করে যা আপনার অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে। ওকে সেগুলো রাখার ও ডিসপ্লে করার মতো জায়গা দিন।

৩. বইয়ের আর খেলনার তাক এমন উচ্চতায় করুন যাতে ও সহজেই হাত পায় আর নিজের জিনিস নিজেই গুছিয়ে রাখতে পারে। বিভিন্ন জিনিসের তাকের আলাদা আলাদা রং করে দিলে ও গোছাতে আনন্দও পাবে।

৪. পড়ার টেবল-চেয়ার, পরদা ও ঘরের অন্য সমস্ত অ্যাকসেসরিতে রাখুন নানা রং, প্যাটার্ন বা ওর প্রিয় কমিক চরিত্রের ছবি। তবে বাচ্চাদের ঘরে অতিরিক্ত ফার্নিচার কখনও রাখবেন না। প্রয়োজনীয় কিছু আসবাব বাদ দিয়ে বাকি ঘরটা ওকে ওর মতো ব্যবহার করতে ছেড়ে দিন।

৫. বাচ্চাদের ঘরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ওর বিছানা। এমন মাপের খাট কিনুন যা খুব বড় নয় কিন্তু কিছুদিন পরেই যেন খাট থেকে ওর পা না বেরিয়ে যায়! বাচ্চারা খুব তাড়াতাড়ি বাড়বে, ফলে মাঝারি মাপের খাট কেনাই ভাল। একই ঘরে দু’জন থাকলে বাঙ্ক বেড রাখতে পারেন। একা থাকলেও এমন বাঙ্ক বেড রাখতে পারেন, যার নীচে স্টাডি টেবল রয়েছে। বাচ্চারা বাঙ্ক বেড দারুণ পছন্দ করে।

৬. এখন বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়ে। ফলে স্টাডি টেবল এমন মাপের করুন যাতে সেখানে ওর ডেস্কটপ কম্পিউটার ও প্রয়োজনে প্রিন্টারও রাখার জায়গা হয়।

৭. বাচ্চাদের ঘরের আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ লাইটিং। পুরো ঘরে যথেষ্ট পরিমাণে আলো তো লাগাতেই হবে, সঙ্গে স্টাডি ল্যাম্প আর নাইট ল্যাম্পও যথেষ্ট প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন ডিজ়াইন ও রংয়ের লাইট লাগালে বাচ্চাদের পছন্দ হবেই।

৮. শুধু ট্রেন্ডি বলেই বাচ্চার ঘরের জন্য সাধ্যের বাইরে গিয়ে কিছু কিনবেন না। বাচ্চারা কিছুদিন পরেই হয়তো সেই জিনিসটা ব্যবহার করার জন্য বেশি বড় হয়ে যাবে অথবা সেটাতে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com