বড় বোন হিমিকা (ছদ্মনাম) ঠিক বুঝতে পারে না ইনানকে (ছদ্মনাম)। বোনটা খুবই আদর করে তাকে। সে-ও ভীষণ ভালোবাসে একমাত্র আপুকে। কিন্তু মাঝেমধ্যেই আপু কেমন যেন খেপে যায় অল্পতেই। সাধারণ একটা কথা বললেই ধমকে ওঠে, বিরক্ত হয়। মাঝেমধ্যে আবার কথাই বলে না একেবারে। অথচ এমনিতে সারা দিন পুরো বাড়িটা মাতিয়ে রাখে হিমিকা আপু। তাই আপুর মন খারাপ হলে যেন পুরো বাড়িটাই নিস্তব্ধ হয়ে যায়। ইনান বুঝতেই পারে না মাঝেমধ্যে কেন এমন করে তার বোন।
তোমাদের মধ্যে অনেকেই আছো যারা এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হও প্রতিনিয়ত। আর এমন মনে হওয়াটা মোটেই অস্বাভাবিক কিছু নয়। মেনস্ট্রুয়েশনের সময়টায় শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় কিশোরীদের। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের আচরণে আসে নানা ধরনের পরিবর্তন। তাই একটা জিনিস সব সময় মনে রাখতে হবে। এ সময়টায় কিশোরীদের যেন আমরা ভুল না বুঝি। বরং তাদের স্বাস্থ্যের প্রতি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে আমাদের।
এর আগে কিশোরীদের কেন কখন কীভাবে মেনস্ট্রুয়েশন হয়, সে সম্পর্কে জেনেছি আমরা। জেনেছি এ সময় থেকে ২৮ দিনের চক্রে রক্তে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোনের ওঠানামা কীভাবে চলতে থাকে। লেখাটা প্রকাশিত হওয়ার পর তোমাদের কাছ থেকে বেশ সাড়া পেয়েছি আমরা। বিষয়টি নিয়ে তোমাদের সচেতন করার জন্য চিঠি লিখে ধন্যবাদ জানিয়েছ তোমরা। জানিয়েছ তোমাদের ভেতরে দানা বেঁধে থাকা প্রশ্ন, দ্বিধার কথা।
আমরা জানি, প্রথম প্রথম মেনস্ট্রুয়েশন শুরু হওয়ার পর কিশোরীরা বেশ কিছু ঝামেলার মধ্যে পড়ে। এর মধ্যে একটা হলো প্রি–মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম বা পিএমএস। কঠিন মনে হচ্ছে? সহজ করে বলি তাহলে।
প্রি–মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম বা পিএমএসের মানে হলো মেনস্ট্রুয়েশনের বিশেষ তারিখটি এগিয়ে আসতে থাকলে তার ঠিক আগে আগে শরীর খারাপ লাগতে থাকে কারও কারও। বিজ্ঞানীরা বলেন, প্রতি চারজনের মধ্যে তিনজন মেয়েরই মেনস্ট্রুয়েশনের আগের কয়েকটা দিন খুব বিশ্রী লাগে। তোমাদের মধ্যেও নিশ্চয় কারও কারও লাগে এ রকম। কিন্তু তোমাদের অনেকেই হয়তো বুঝে উঠতে পারো না যে কেন এমন লাগছে। একটু মিলিয়ে নাও দেখি।
পিএমএসের সাধারণ উপসর্গগুলো হলো হঠাৎ করে খুব মেজাজ খারাপ লাগতে থাকা, মেজাজের ওঠানামা, বিষণ্নতা, কান্না পাওয়া, হঠাৎ কোনো কিছু খাওয়ার ইচ্ছা খুব বেড়ে যাওয়া, বিশেষ করে মিষ্টি বা চকলেট–জাতীয় খাবারের প্রতি তীব্র আগ্রহ লক্ষ করা যায় অনেকের মধ্যেই। কারও পেটটা একটু নরম হয়, কারও আবার কোষ্ঠকাঠিন্যও হতে পারে। পেটব্যথাও করতে পারে কারও কারও। ব্রেস্টে ব্যথা বা চিন চিন অনুভূতি হতে পারে। মাথাব্যথা, হাত–পায়ের পেশি কামড়ানো, ক্লান্তি বোধ, ব্রণ বেড়ে যাওয়া এসবও হতে পারে। তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এ সময় মায়ের সঙ্গে কারণে–অকারণে চেঁচামেচি শুরু করো। কেউ আবার বন্ধুর সঙ্গে তুচ্ছ কোনো কারণে অভিমান বা ঝগড়া করে কথা বন্ধ করে দিতে পারো। সামান্য বিষয়ে তুলকালাম কাণ্ড করে ফেলাও অস্বাভাবিক নয়। পরে হয়তো কী করেছি ভেবে নিজেই অবাক ও লজ্জিত হও। মনে রাখবে, এতেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। আবারও বলি, এটা সেই হরমোনের খেলা। আগেই বলেছিলাম যে একবার পিরিয়ড হয়ে যাওয়ার পর থেকে আবার ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা পুনরায় বাড়তে থাকে নতুন একটি ডিম্বাণুর বৃদ্ধির জন্য। ১৪তম দিনে গিয়ে ডিম্বাণুর চূড়ান্ত বিকাশ ঘটে। এরপর হঠাৎ ইস্ট্রোজেনের পরিবর্তে এবার প্রজেস্টেরনের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যায়। পিরিয়ডের ঠিক আগে আগে দুটো হরমোনই আবার দুম করে যায় কমে। এই হরমোনের আকস্মিক ওঠানামা মস্তিষ্ক থেকে সেরোটনিন নামের একটি নিউরোট্রান্সমিটারের মাত্রাকে প্রভাবিত করে। আর এর ফলেই মনমেজাজের ঠিক থাকে না। কিছুই ভালো লাগে না। শরীরটাও খারাপ লাগে খুব।
পিরিয়ডের পাঁচ দিন আগে থেকে শুরু হতে পারে এই খারাপ লাগা। পিরিয়ড শুরু হওয়ার চার দিন পর্যন্ত থাকতে পারে। প্রতিবার এই সময়টাতেই তোমার এই সমস্যাগুলো হয় কি না, সেটা খেয়াল করে দেখো। যদি দেখো এটা সেই তারিখের সঙ্গেই জড়িত, তবে এসব নিয়ে চিন্তা কিংবা ভয়ের কিছু নেই। এগুলো আরও অনেকেরই হয় এবং এতে তুমি ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে; বরং তুমি যদি এই ব্যাপারটা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করো বা অস্থিরতা প্রকাশ করো, তবে সমস্যা আরও বাড়বে।
তোমাদের মনে হতে পারে, তাহলে আমাদের কি কিছুই করার নেই? নিশ্চয়ই আছে। চলো দেখা যাক, এই সময় এই খারাপ লাগা কমাতে তুমি কী কী করতে পারো:
প্রথমেই তোমার খাদ্যাভ্যাসে একটু পরিবর্তন আনতে হবে। লবণ বা বেশি লবণযুক্ত খাবার এ সময় না খাওয়াই ভালো। আমি জানি, মিষ্টি, চকলেট এসব খেতে খুব ইচ্ছে করবে তোমাদের। কিন্তু এগুলো খেলে সমস্যাটা আরও বাড়বে; বরং জটিল শর্করা খেতে চেষ্টা করো। রুটি, ওটস, কর্নফ্লেক্স এ ধরনের খাবার হলো জটিল শর্করা। তবে একবারে বেশি খেয়ে ফেলো না আবার। এতে পেট ফেঁপে যায়। অল্প অল্প করে ভাগ করে খাও। ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খেতে চেষ্টা করো। যেমন: দুধ, দই, পনির, পালংশাক ইত্যাদি। ম্যাগনেসিয়াম আছে বাদাম বা পিনাট বাটারে—এটাও খেয়ে দেখতে পারো। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পানি। প্রচুর পানি পান করতে হবে এ সময়টায়। কফি না খাওয়াই ভালো।
• দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলো। রিল্যাক্স থাকতে চেষ্টা করো। গান শোনো বা বই পড়ো কিংবা চলচ্চিত্র দেখো। পোষা প্রাণী কিংবা গাছপালার যত্ন নাও। দেখবে ভালো লাগবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নাও। ও আরেকটা কথা, রাত জেগো না একদমই। • রিল্যাক্স থাকার জন্য শরীরচর্চা করলে উপকার পাবে। কিছু ব্রিদিং এক্সারসাইজ আছে—ওগুলো করে দেখতে পারো। যোগব্যায়ামও মন্দ নয়। • কারও কারও পেট ব্যথা করে তলপেট কামড়ে ধরে। তারা আইবুপ্রোফেন বা ন্যাপ্রক্সেন–জাতীয় ওষুধ খেতে পারো দু–একটা। তবে অবশ্যই বাবা-মাকে না জানিয়ে নয়। আর সবচেয়ে বড় কথা, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কখনোই কোনো ওষুধ খেয়ো না কিন্তু। আর হ্যাঁ, যদি দেখো কোনো কিছুতেই কোনো কাজ হচ্ছে না, কিংবা তোমার যদি বেশি মন খারাপ লাগে বা খুবই মেজাজ চড়ে থাকে সব সময়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করবে। কেননা অনেক সময় বিষণ্নতা বা ডিপ্রেশন আমরা টের পাই না, কিন্তু এই প্রি–মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোমের সময়ই ধরা পড়ে সেটা। আর ডিপ্রেশনের তো আধুনিক চিকিত্সা আছে তাই না?
কোনো সমস্যাই—তা শারীরিক হোক বা মানসিক, লুকিয়ে পুষে রাখার কোনো মানে হয় না।
শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।
আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।
নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক
খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।
কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।
দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।
মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।
সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।
প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।
প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।
উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।
প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।
অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন