আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

ত্বকের যত্নে ধরন বুঝে ফেশিয়াল মাস্ক!

ত্বকের ধরন বুঝে ফেশিয়াল মাস্ক বেছে নিন আর দেখুন ম্যাজিক!

চটজলদি নরম ও ফ্রেশ ত্বক পেতে ফেশিয়াল মাস্ক যে কতটা উপকারী তা হয়তো অনেকেই জানেন। যারা জানেন না, তারা হয়ত ত্বক ভাল রাখতে কোনও কসরৎই বাকি রাখেননি! তাই ফেশিয়াল মাস্কই বা বাদ রাখবেন কেন? ত্বকের ধরন বুঝে ফেশিয়াল মাস্ক বেছে নিন আর দেখুন ম্যাজিক!

তৈলাক্ত ত্বকে

ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব থেকে একদিকে যেমন অ্যাকনের সমস্যা হয়, তেমনই ব্ল্যাকহেডস বা ত্বকে বিভিন্ন অশুদ্ধি জমে ত্বককে নির্জীবও করে তোলে। 

১.তৈলাক্ত ত্বকের জন্য আদর্শ হল ক্লে মাস্ক। 

২.ক্লে মাস্কে থাকে ক্যাওলিন, বেন্টোনাইট ও ক্লে, যা ত্বককে পরিশুদ্ধ করতে এবং তৈলাক্তভাব কমাতে সাহায্য করে। এতে ত্বকের ভেতরে জমে থাকা ময়লাও দূর হয়, ফলে ত্বক সুন্দর দেখায়। 

৩.ক্লে মাস্ক বাছার সময় তাতে কোনও ধরনের ক্লে আছে তাও দেখে নেবেন। রোজ ক্লে, র‌্যাসল ক্লে ইত্যাদি ত্বকের যাবতীয় অশুদ্ধি দূর করে ত্বককে করে তোলে ফ্রেশ ও উজ্জ্বল। 

৪.বাজার থেকে ক্লে মাস্ক না কিনে আপনি বিভিন্ন ধরনের ক্লে কিনে বাড়িতেও এই মাস্ক বানিয়ে নিতে পারেন। 

৫.এই জাতীয় মাস্ক একটু ঘন হলে ভাল। প্রয়োজন অনুযায়ী অন্যান্য পছন্দের প্রডাক্টও মিশিয়ে নিতে পারেন। 

৬.তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ওটমিল, ডিম, লেবু ইত্যাদি খুব উপকারী। তাই ক্লে মাস্কে এইসব উপাদান মিশিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন আপনার পার্সোনাল ক্লে মাস্ক!

স্বাভাবিক ত্বকে

১.স্বাভাবিক ত্বকের জন্য শিট মাস্ক খুব ভাল অপশন। এতে ত্বক শুষ্ক হয়েও পড়ে না, আবার ত্বককে অতিরিক্ত তৈলাক্তও করে না। ত্বকের আর্দ্রতা বাজায় রাখতে শিট মাস্ক খুব ভাল। 

২.এছাড়া বাড়িতে মধু, হলুদ, গ্রিন টি ইত্যাদি মিশিয়ে সেই মিশ্রণও মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। 

৩.বাড়িতে শিট মাস্ক বানাতে পছন্দের মিশ্রণে পাতলা সুতির কাপড় ভিজিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। 

৪.বাজার-চলতি শিট মাস্ক ব্যবহার করলে মনে রাখবেন তা একবারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। এতে ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

৫.বাড়িতে শিট মাস্কের সলিউশন তৈরি করতে শসার রস, ভিনিগার, টক দই ইত্যাদি খুব ভাল অপশন।

শুষ্ক ত্বকে

শুষ্ক ত্বকের প্রধান সমস্যা নির্জীব ত্বক। তাই হাইড্রেশন ও নারিশমেন্টই শুষ্ক ত্বকের প্রধান চাহিদা। 

১.এক্ষেত্রে ক্রিম মাস্ক খুব ভাল। বিভিন্ন তেলযুক্ত মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। বাড়িতে বানালে এতে কিছু হার্বও মেশাতে পারেন। 

২.নারকেল তেল, জোজোবা তেল, মধু, বি-ওয়্যাক্স ইত্যাদি যুক্ত ক্রিম মাস্ক শুষ্ক ত্বকের জন্য আদর্শ। 

৩.এছাড়া বিভিন্ন নারিশিং শিট মাস্কও বাজারে সহজেই পাওয়া যায়। এই জাতীয় মাস্কও শুষ্ক ত্বকের পক্ষে ভাল। 

৪.বাড়িতে মাস্ক বানাতে চাইলে অ্যাভোকাডো, পেঁপে, দুধ, মেয়োনিজ ইত্যাদি মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

মিশ্র ত্বকে

১.মিশ্র ত্বকের জন্য ফেশিয়াল মাস্কও মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে ভাল হয়। 

২.ত্বকের যে অংশ তৈলাক্ত, সেই অংশে ক্লে মাস্ক এবং যে অংশ শুষ্ক বা স্বাভাবিক সেখানে শিট মাস্ক বা ক্রিম মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। 

৩.মধু সব ধরনের ত্বকের পক্ষেই ভাল, তাই যে ধরনেরই মাস্ক ব্যবহার করুন না কেন তাতে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com