করোনাভাইরাসে কেউ সংক্রমিত হলে তার দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় ঠিকই কিন্তু তা আবার কয়েক মাসের মধ্যেই শরীর থেকে মিলিয়ে যায় – বলছেন গবেষকরা।
মানবদেহের রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা ইমিউনিটির জন্য অ্যান্টিবডি খুবই জরুরি একটি উপাদান এবং করোনাভাইরাস যেন দেহের কোষের মধ্যে ঢুকে পড়তে না পারে তা ঠেকায় এই অ্যান্টিবডি।
এমন এক সময় একথা জানা গেল – যখন ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিকা তৈরির প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের তৈরি টিকাটি বয়স্ক মানুষদের দেহে শক্তিশালী ভাইরাস-প্রতিরোধী সাড়া সৃষ্টি করেছে।
এখন প্রশ্ন হলো – অ্যান্টিবডি যদি শরীর থেকে অল্পদিন পরই অদৃশ্য হয়ে যায়, তাহলে টিকা দিয়ে কি আদৌ করোনাভাইরাস ঠেকানো যাবে?
বিজ্ঞানীরা অবশ্য আশ্বস্ত করছেন যে ব্যাপারটা তা নয়।
গবেষণায় কী পাওয়া গেছে?
কিন্তু ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের একটি গবেষকদল বলছে, জুন এবং সেপ্টেম্বর মাসের মাঝখানের সময়টুকুতে অ্যান্টিবডি পাওয়া গেছে এমন লোকের সংখ্যা ২৬ শতাংশ কমে গেছে।
রিএ্যাক্ট-টু নামে এ প্রকল্পের গবেষকরা বলছেন, এর অর্থ হলো – করোনাভাইরাসের ইমিউনিটি হয়তো সময়ের সাথে কমে যায় এবং এ ভাইরাসে একাধিকবার আক্রান্ত হবার ঝুঁকিও আছে।
জুন-জুলাই মাসে ব্রিটেনে ৩৫০,০০০-এরও বেশি লোকের অ্যান্টিবডি টেস্ট করা হয় এবং তখন প্রতি হাজারে ৬০ জনের দেহে অ্যান্টিবডি পাওয়া যায়। কিন্তু সেপ্টেম্বর মাসে তা এক হাজারে ৪৪ শতাংশে নেমে আসে।
গবেষকদের একজন অধ্যাপক হেলেন ওয়ার্ড বলছেন, ইমিউনিটি খুব দ্রুত কমে যাচ্ছে এবং আমরা তিন মাসের মধ্যেই ২৬ শতাংশ অ্যান্টিবডি কমে যেতে দেখছি।
বিশেষ করে যাদের বয়স ৬৫-র বেশি এবং যাদের কোভিড-১৯ আক্রান্ত হলেও কোন লক্ষণ দেখা যায়নি -তাদের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবডি কমে যাবার পরিমাণ অন্যদের চেয়ে বেশি।
এর ফলে কী হতে পারে, তা এখনো পরিষ্কার নয়
অ্যান্টিবডি কমে যাবার মানে কী তা অবশ্য এখনো নিশ্চিত নয়। কারণ মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শুধু অ্যান্টিবডি-নির্ভর নয়।
তাই হয়তো এমন হতে পারে যে টি-সেল বা অন্য উপাদানগুলো ভাইরাস -সংক্রমিত কোষগুলোকে সরাসরি ধ্বংস করে ফেলার ক্ষেত্রে ভুমিকা রাখছে।
তবে অধ্যাপক ওয়েন্ডি বার্কলে বলছেন, এমন হতে পারে যে অ্যান্টিবডি কমে যাওয়াটা ইমিউনিটি কমে যাবারও ইঙ্গিত দেয়।
সার্স-কোভ-টু করোনাভাইরাস ছাড়া আরো চার রকমের করোনাভাইরাস আছে – যেগুলোর সংক্রমণে মানুষ সাধারণ সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হন।
এবং এই ভাইরাসে মানুষে এক জীবনে অনেক বার আক্রান্ত হয়ে থাকেন বলেই দেখা যায়। সাধারণত প্রতি ৬ থেকে ১২ মাসে একবার মানুষ পুনরায় সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে।
তবে নতুন করোনাভাইরাসে মানুষ দু’বার আক্রান্ত হয়েছে এমনটা দেখা গেছে খুবই কম।
গবেষকরা আশা করেন , দ্বিতীয় সংক্রমণের তীব্রতা হয়তো প্রথমবারের চেয়ে অনেক কম হবে কারণ ইমিউনিটি কমে গেলেও শরীরের একটা ‘স্মৃতি’ থাকবে কি করে এই ভাইরাসের সাথে লড়াই করতে হয়।
কোভিড-১৯এর টিকা আসতে হয়তো আর খুব বেশি দেরি নেই
এমন এক সময় অ্যান্টিবডির দ্রুত অদৃশ্য হবার কথা জানা গেল – যখন ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টিকা তৈরির প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের তৈরি টিকাটি বয়স্ক মানুষদের দেহে শক্তিশালী ভাইরাস-প্রতিরোধী সাড়া সৃষ্টি করেছে।
মানবদেহের ওপর টিকার প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে , এই টিকা ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক মানুষের দেহেও জোরালো অ্যান্টিবডি ও টি-সেল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করেছে। তবে এটা সংক্রমণ ঠেকাতে পারবে কিনা এ ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত প্রমাণ মেলেনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যান্ড্রু পোলার্ড ব্রিটেনের দি টাইমস পত্রিকাকে বলেছেন, টিকাটি যে নিরাপদ ও রোগপ্রতিরোধী সাড়া তৈরি করতে পারে – এ আশ্বাস পাবার ক্ষেত্রে এটা একটা ‘মাইলস্টোন’ বলা যেতে পারে।
ব্রিটেনের দি ডেইলি টেলিগ্রাফসহ আরো কিছু দৈনিকে এর মধ্যেই রিপোর্ট বেরিয়েছে যে বড়দিনের পরই সীমিত আকারে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়া শুরু হতে পারে এবং এ জন্য দেশটির স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান এনএইচএস তৈরি হচ্ছে।
ব্রিটেনের উপ-প্রধান মেডিক্যাল অফিসার জোনাথন ভ্যান ট্যামকে উদ্ধৃত করে দৈনিক টেলিগ্রাফ বলছে, অক্সফোর্ড-এ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্যোগে তৈরি টিকাটির ট্রায়ালে দেখা গেছে যে এটি সংক্রমণ কমাতে ও জীবন বাঁচাতে পারে।
এ্যান্টিবডি দীর্ঘস্থায়ী না হলে টিকায় কতটাকাজ হবে?
তবে প্রশ্ন হলো, এ টিকা শরীরে যে অ্যান্টিবডি তৈরি করবে তা যদি কদিন পরই মিলিয়ে যায়, তাহলে এর কার্যকারিতা কতটুকু হবে?
গবেষকরা বলছেন, তাদের গবেষণার ফলে টিকা নিয়ে আশাবাদ বানচাল হয়ে যাবে না।
জরিপের পরিচালক অধ্যাপক পল এলিয়ট বলছেন, এই জরিপের কারণে টিকার কার্যকারিতা নিয়ে কোন সিদ্ধান্ত টানাটা ভুল হবে।
“কারণ টিকা দেবার ফলে মানবদেহে যে প্রতিক্রিয়া হবে তা হয়তো স্বাভাবিক সংক্রমণের সাড়ার চাইতে ভিন্ন হবে” – বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, সময়ের সাথে সাথে ইমিউনিটি কমে যেতে থাকলে কিছু লোকের জন্য হয়তো ‘বুস্টার ডোজ’ হিসেবে দ্বিতীয়বার টিকা নেবার দরকার হতে পারে।
আসলে বয়স্কদের ক্ষেত্রে সময়ের সাথে সাথে যে অ্যান্টিবডির স্থায়িত্ব কমে যায় তা আগে থেকেই ধারণা করা হতো।
এ গবেষণায় সেটাই নিশ্চিত হচ্ছে মাত্র।
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এলিনর রাইলি বলছেন, স্বাভাবিক সংক্রমণের ফলে মানবদেহে সৃষ্ট এ্যান্টিবডি যে খুব বেশি দিন থাকে না – এটা অন্যান্য মৌসুমি করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে।
“রিএ্যাক্ট-টুর গবেষণায় হয়তো সে ধারণা জোরদার হচ্ছে , তবে ইমিউনিটি যে স্থায়ী হয় না এমনটা ধরে নেবার সময় এখনো আসেনি,” বলেন তিনি।
এ্যান্টিবডি শরীরে বেশিদিন না থাকলে আবার সংক্রমিত হবার ঝুঁকি থাকে
বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, অক্সফোর্ড-এ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি সংক্রমণ ঠেকাতে ও জীবন বাঁচাতে পারবে
ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, আর কয়েক মাসের মধ্যেই টিকা এসে যেতে পারে
গবেষকরা বলছেন যেসব রোগী ভেন্টিলেটরে আছেন বা যারা অক্সিজেন চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের জীবন বাঁচাতে এই নতুন ওষুধ সাহায্য করবে
করোনাভাইরাসের গায়ে আটকে যায় ওয়াই আকৃতির এ্যান্টিবডি, এবং তাকে দেহকোষের ভেতরে ঢুকতে দেয় না
শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।
আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।
নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক
খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।
কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।
দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।
মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।
সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।
প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।
প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।
উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।
প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।
অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন