আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

দৈনন্দিন

উদ্ভিজ্জ দুধের পুষ্টিগুণ

কয়েক বছর ধরে ডায়েট ট্রেন্ডে বেশ আলোচিত একটি নাম ভেগানিজম। প্রাণীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা বন্ধের দাবি থেকে শুরু হওয়া ভেগান ডায়েট এখন পরিবেশবাদী ও স্বাস্থ্যসচেতন মানুষদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে। সেই সঙ্গে তৈরি হচ্ছে আমিষ খাবারের উদ্ভিজ্জ বিকল্প। আর এই তালিকার শীর্ষে আছে দুধ। বিভিন্ন দেশেই প্রাচীনকাল থেকে উদ্ভিজ্জ দুধ খাওয়া হচ্ছে। তবে ভেগানিজমের জন্যই গত কয়েক বছরে সারা বিশ্বে এর ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে।

বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রাণিজ দুধ ব্রণ, একজিমা, রোজেশিয়ার মতো ত্বকের সমস্যার জন্য কিছুটা হলেও দায়ী। অন্য আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছে, দুধের অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রোস্টেট এবং এতে থাকা চিনি ডিম্বাশয় ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই শুধু ভেগান নন, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ প্রাণিজ দুধ ছেড়ে উদ্ভিজ্জ দুধের দিকে ঝুঁকছেন।  অন্যদিকে, যাঁদের ল্যাকটোজ ইনটলারেন্সের মতো সমস্যা আছে, তাঁরাও দুধের চাহিদা উদ্ভিজ্জ দুধ দিয়ে মেটাচ্ছেন।বিজ্ঞাপন

নারকেল দুধ

 প্রোটিন না থাকলেও অন্যান্য উদ্ভিজ্জ দুধের চেয়ে নারকেল দুধে চর্বির পরিমাণ অনেক বেশি
প্রোটিন না থাকলেও অন্যান্য উদ্ভিজ্জ দুধের চেয়ে নারকেল দুধে চর্বির পরিমাণ অনেক বেশি

দক্ষিণ ও দক্ষিণ–পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলোতে খাদ্যসংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উপাদান নারকেল। এ অঞ্চলে অবস্থিত দেশগুলোয় রান্নার বিভিন্ন পদে নারকেল দুধের ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নারকেলের ভেতরের সাদা অংশ থেকে দুধ বানানো হয়। ঘরেই এই দুধ বানানো যায়। এ ছাড়া প্যাকেটেও কিনতে পাওয়া যায়। ঝাল ও মিষ্টি খাবারের স্বাদ বাড়াতে নারকেলের দুধের জুড়ি মেলা ভার। ১ কাপ (২৪০ মিলি) নারকেলের দুধে রয়েছে ৪৬ ক্যালরি, ১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৪ গ্রাম চর্বি। প্রোটিন না থাকলেও অন্যান্য উদ্ভিজ্জ দুধের চেয়ে এতে চর্বির পরিমাণ অনেক বেশি। তবে এর মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এই মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড ফ্যাটি অ্যাসিড, রক্তে এইচডিএল, অর্থাৎ ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে।

সয়া দুধ

সয়া দুধকে গরুর দুধের সর্বোৎকৃষ্ট বিকল্প হিসেবে ধরা হয়
সয়া দুধকে গরুর দুধের সর্বোৎকৃষ্ট বিকল্প হিসেবে ধরা হয়

এটিকে গরুর দুধের সর্বোৎকৃষ্ট বিকল্প হিসেবে ধরা হয়। দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যের চীন ও কোরিয়াতে অনেক আগে থেকেই এই দুধ খুব জনপ্রিয়। সয়াবিন থেকে সয়া দুধ তৈরি করা হয়। এতে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, ভিটামিন বি১২, ক্যালসিয়াম, রিবোফ্লোবিন, ভিটামিন ডি এবং ফসফরাস। ১ কাপ বা ২৪০ মিলি সয়া দুধে রয়েছে ১০৫ ক্যালরি, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৪ গ্রাম চর্বি। যাঁরা নানা কারণে গরুর দুধ খেতে চান না, তাঁদের জন্য প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস হতে পারে সয়া দুধ। পুষ্টিকর এ দুধ সম্পর্কে লস অ্যাঞ্জেলেসভিত্তিক প্ল্যান্ট বেসড ফুড ডায়েটেশিয়ান এবং ‘দ্য ভেজিটারিয়ান ডায়েট’ বইয়ের লেখিকা জুলিয়ানা হিভার বলেন, সয়া দুধে আছে প্রয়োজনীয় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ফ্ল্যাভোনয়েডসহ অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এবং কার্ডিওপ্রোটেক্টিভ উপাদান। সয়া দুধ হৃদ্‌রোগ ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এর আইসোফ্লাভোনস শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়াতে পারে বলে, এটি মেনোপজের উপসর্গ কমাতে সহায়তা করে।বিজ্ঞাপন

আমন্ড দুধ

উদ্ভিজ্জ দুধের ভেতর আমন্ড দুধের জনপ্রিয়তা গত চার পাঁচ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে
উদ্ভিজ্জ দুধের ভেতর আমন্ড দুধের জনপ্রিয়তা গত চার পাঁচ বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে

উদ্ভিজ্জ দুধের ভেতর আমন্ড দুধের জনপ্রিয়তা গত চার পাঁচ বছরে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। স্মুদি, চা-কফি ও ডেজার্ট আইটেমে গরুর দুধের বিকল্প হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও কিছু বড় বড় কফিশপে গরুর দুধের পাশাপাশি আমন্ড দুধের অপশন রাখা হচ্ছে। ১ কাপ বা ২৪০ মিলি চিনিবিহীন আমন্ড দুধে রয়েছে ৪১ ক্যালরি, ১ গ্রাম প্রোটিন, ২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৩ গ্রাম চর্বি। গরুর দুধের চেয়ে পুষ্টির মান কম থাকা সত্ত্বেও এই দুধের চাহিদা এখন আকাশচুম্বী। কারণ, আমন্ড দুধ ভিটামিন ই–এর খুব ভালো একটি প্রাকৃতিক উৎস। ফ্রি র‍্যাডিকেলের জন্য শরীরে যেসব রোগ (পারকিনসন, ক্যানসার, আলঝেইমার ইত্যাদি) হয়ে থাকে, সেসব রোগের ঝুঁকি কমানোর ক্ষমতা রাখে এই দুধের ভিটামিন ই। অনেক সুপারশপেই আমন্ড দুধ কিনতে পাওয়া যায়। তবে তা অনেক ব্যয়বহুল। অবশ্য খুব সহজে ঘরেই আমন্ড দুধ বানানো যায়। এ জন্য ১৬০ গ্রাম আমন্ড প্রায় ৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ৭৫০ মিলিলিটার কুসুম গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে, মার্কিন বা সুতি কাপড় দিয়ে ভালো করে ছেঁকে নিলেই তৈরি সুস্বাদু আমন্ড দুধ। চাইলেই স্বাদ বাড়াতে এতে ২ টুকরা খেজুর ও ভ্যানিলা এসেন্স যোগ করা যেতে পারে। ফ্রিজে রেখে অনেক দিন ব্যবহার করা যাবে এই দুধ।

ওট দুধ

ইউরোপ আমেরিকাতে ওট দুধের উৎপাদন ও বিক্রি অনেক বেড়েছে
ইউরোপ আমেরিকাতে ওট দুধের উৎপাদন ও বিক্রি অনেক বেড়েছে

বর্তমান বিশ্বে স্বাস্থ্যকর প্রাতরাশের তালিকার শীর্ষস্থানটি এখন ওটসের দখলে। এই ওট থেকেও দুধ তৈরি করা যায়। গত দুই-তিন বছরে ইউরোপ আমেরিকাতে ওট দুধের উৎপাদন ও বিক্রি অনেক বেড়েছে। অনেক হেলদি বেভারেজের প্রধান উপাদান হিসেবে এই দুধ ব্যবহার করা হচ্ছে। ২৪০ মিলিলিটার ওট দুধে রয়েছে ১২০ ক্যালরি, ৩ গ্রাম প্রোটিন, ৫ গ্রাম চর্বি, ১৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ২ গ্রাম ডায়েট্রি ফাইবার। এ ছাড়া আরও আছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লোবিন, পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন এ ও ডি। উদ্ভিজ্জ দুধের ভেতর পুষ্টিগত দিক দিয়ে সয়া দুধের পরই ওট দুধের অবস্থান। রিবোফ্লোবিন মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক, নখ, চুলের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব মানুষ টানা পাঁচ সপ্তাহ প্রতিদিন প্রায় ৭৫০ মিলিলিটার ওট দুধ পান করে, তাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমেছে ৩ শতাংশ এবং খারাপ কোলেস্টেরল, অর্থাৎ এলডিএলের মাত্রা কমেছে ৫ শতাংশ। ওট দুধে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, যা সুস্থ ও সুগঠিত হাড় গঠনে সহায়তা করে এবং অস্টিওপরোসিসের মতো হাড়ের রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

বিজ্ঞাপন
মন্তব্য করুন

অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন

Leave a Reply

দৈনন্দিন

নিপাহ্‌ ভাইরাসঃ খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়

নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
নিপাহ্‌ ভাইরাস খেজুরের রস খাওয়ার আগে সতর্ক থাকতে যা করণীয়
খেজুরের রস সংগ্রহের প্রক্রিয়া।

শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।

আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।

নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক

খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।

কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।

দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।

মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।

সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্‌ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি – দা এগ্রো নিউজ

কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি
কই মাছে বাঁধাকপির ছেঁচকি

উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।

প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ – দা এগ্রো নিউজ

ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ
ধনেপাতা ও টমেটোয় শোল মাছ

উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।

প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

লাউ টাকি – দা এগ্রো নিউজ

লাউ-টাকি
লাউ-টাকি

উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন

দৈনন্দিন

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি – দা এগ্রো নিউজ

বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি
বাঁধাকপির পাতায় চিংড়ি

উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।

প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।

সম্পূর্ণ খবরটি পড়ুন
বিজ্ঞাপন

শীর্ষ সংবাদ

সম্পাদক ও প্রকাশক: শাইখ সিরাজ
© ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। দা এগ্রো নিউজ, ফিশ এক্সপার্ট লিমিটেডের দ্বারা পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ৫১/এ/৩ পশ্চিম রাজাবাজার, পান্থাপথ, ঢাকা -১২০৫
ফোন: ০১৭১২-৭৪২২১৭
ইমেইল: info@agronewstoday.com, theagronewsbd@gmail.com