প্রতিবছর সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় শনিবার পালন করা হয় প্রাথমিক চিকিৎসা দিবস বা ফার্স্ট এইড ডে। এবার ১২ সেপ্টেম্বর এ দিনটি পালিত হবে।
ফার্স্ট এইড বা প্রাথমিক চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হলো তাৎক্ষণিক ত্বরিত ব্যবস্থায় অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কমিয়ে আনা। এ জন্য ফার্স্ট এইড বক্সের কিছু উপকরণের পাশাপাশি প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষণও প্রয়োজন। আমাদের দেশে ফার্স্ট এইড বক্স পরিচিত হলেও প্রশিক্ষণ বা সেই জরুরি মুহূর্তে করণীয় বিষয়গুলো খুব একটা পরিচিত নয়। যেকোনো পরিস্থিতিতে আমরা উপস্থিত বুদ্ধি খাটিয়ে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। তা কখনো কখনো সুফল বয়ে আনে বা কারও জীবন রক্ষা করতে সহায়তা করে। কিন্তু প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ে কারও ভালো জ্ঞান বা প্রশিক্ষণ থাকলে সে দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কোনো অসুস্থতা বা আঘাতের পর করণীয় ঠিক করতে পারে; যা জীবন রক্ষা করতে পারে। বাড়িতে একটি ফার্স্ট এইড বক্স থাকলে তা কাজেই লাগবে।
ফার্স্ট এইড বক্স কী?
ফার্স্ট এইড বক্স হলো একটি বহনযোগ্য বক্স। এতে অনেক কিছুই থাকতে পারে। যেগুলো নিয়ে প্রাথমিকভাবে ছোটখাটো দুর্ঘটনার মোকাবিলা করা যাবে। যাতে একজন মানুষ কোনোভাবে আহত বা হঠাৎ করে অসুস্থ হলে তাকে জরুরি প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া যায়। কিছু সরঞ্জাম ব্যবহার করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে, এখন কী করতে হবে রোগীর জন্য। আবার কিছু থাকে, যা দিয়ে প্রাথমিকভাবে অবস্থা সামাল দিয়ে কিছু সময় পাওয়া যায়, যেটা ব্যবহার করে দুর্ঘটনায় পড়া মানুষকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়।
ফার্স্ট এইড বক্সে কী থাকে?
পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে ফার্স্ট এইড বক্স একটু ভিন্ন হতে পারে, তবে অতিপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সব কটিতে প্রায় একই থাকে।
গজ ব্যান্ডেজ
খুবই দরকারি একটি উপকরণ। রোল আকারে পাওয়া যায়। যেকোনো মেডিসিনের দোকানেই পাওয়া যায়।
তুলা বা কটন
তুলা ছোট ও বড় প্যাকেট—দুভাবেই পাওয়া যায়। নিরাপত্তার জন্য প্যাকেট তুলাই ভালো।
ক্রেপ ব্যান্ডেজ
হাড় ফেটে গেলে বা কোথাও মচকে গেলে ক্রেপ ব্যান্ডেজ ব্যবহারে ব্যথা কমে, ফোলাও ক্রমে কমে আসে।
সার্জিক্যাল ব্যান্ডেজ
এসব দিয়ে সহজেই ক্ষতের ওপরে ব্যান্ডেজ আটকে রাখা যায়। তবে খুব ভালো ব্যান্ডেজ হিসেবে ব্যবহৃত হয় না।
কাঁচি
ক্ষতের পাশে প্রয়োজনে পরনের কাপড় কাটা, গজ, ব্যান্ডেজ ইত্যাদি কাটার জন্য কাঁচি দরকার।
চিমটা (ফরসেপ)
অনেক সময় ক্ষতে ক্ষুদ্র আঠালো ময়লা থাকে, যেগুলোকে তুলা দিয়ে মুছে ফেলা যায় না, আবার পানি দিয়েও পরিষ্কার হয় না। এ ক্ষেত্রে চিমটা কাজে আসতে পারে।
সেফটি পিন
ফার্স্ট এইড বক্সে এটিও ভালো উপকরণ, যাকে নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।
সার্জিক্যাল গ্লাভস
পানি বা সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়ার কোনো দরকার নেই; যদি থাকে ডিসপোজেবল গ্লাভস। ক্ষত ময়লা হাত দিয়ে পরিষ্কার করার চেয়ে এটা পরে করা নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত।
টর্চ
টর্চের ফার্স্ট এইড উপকরণ হিসেবে ব্যবহার বলে শেষ করা যাবে না। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ।
জীবাণুনাশক বা অ্যান্টিসেপটিক
স্যাভলন বা ডেটল, হেক্সিসল—এমন নানা রকম অ্যান্টিসেপটিক বক্সে রাখতে পারেন। কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্রিমও পাওয়া যায়, যা অনেক উপকারী।
থার্মোমিটার
জ্বর এলে বা শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করার জন্য এর বিকল্প নেই। খুব সহজেই এটি দিয়ে জ্বর মাপা যায়। ফার্স্ট এইড বক্সের অন্যতম উপাদান এটি।
ওষুধ
গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ, কিছু ব্যথানাশক ওষুধ, পেট খারাপের ওষুধ, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথার ওষুধ, খাওয়ার স্যালাইন, বমি, জ্বরের ওষুধ ইত্যাদি বক্সে থাকলে বিশেষ মুহূর্তে খুবই কাজে লাগে। বার্ন ক্রিম, ব্যথানাশক মলম, অ্যালার্জির ওষুধও রাখা যায়।
পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট
এটিও বক্সে রাখা যেতে পারে।
পালস অক্সিমিটার
বর্তমানে এটি একটি জরুরি উপকরণ হয়ে পড়েছে। এই করোনা মহামারিতে কারও জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট হলে এটি দিয়ে সহজেই রক্তের অক্সিজেনের মাত্রা ও হৃৎস্পন্দনের মাত্রা জানা যায়।
রক্তচাপ মাপার যন্ত্র
বিশেষ মুহূর্তে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। একটু শিখে নিলে এটি দিয়ে সহজেই রক্তচাপ মাপা যায়। এখন ডিজিটাল যন্ত্র পাওয়া যায়, যা দিয়ে সহজেই রক্তচাপ মাপা যায়।
গ্লুকোমিটার
কারও রক্তের শর্করা কমে বা বেড়ে গিয়ে অচেতন হয়ে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকর একটি উপকরণ হতে পারে।
সেফটি পিন
ফার্স্ট এইড বক্সে এটিও ভালো উপকরণ, যাকে নানা কাজে ব্যবহার করা যায়।
সার্জিক্যাল গ্লাভস
পানি বা সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়ার কোনো দরকার নেই; যদি থাকে ডিসপোজেবল গ্লাভস। ক্ষত ময়লা হাত দিয়ে পরিষ্কার করার চেয়ে এটা পরে করা নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত।
টর্চ
টর্চের ফার্স্ট এইড উপকরণ হিসেবে ব্যবহার বলে শেষ করা যাবে না। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ।
জীবাণুনাশক বা অ্যান্টিসেপটিক
স্যাভলন বা ডেটল, হেক্সিসল—এমন নানা রকম অ্যান্টিসেপটিক বক্সে রাখতে পারেন। কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্রিমও পাওয়া যায়, যা অনেক উপকারী।
থার্মোমিটার
জ্বর এলে বা শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করার জন্য এর বিকল্প নেই। খুব সহজেই এটি দিয়ে জ্বর মাপা যায়। ফার্স্ট এইড বক্সের অন্যতম উপাদান এটি।
ওষুধ
গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ, কিছু ব্যথানাশক ওষুধ, পেট খারাপের ওষুধ, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথার ওষুধ, খাওয়ার স্যালাইন, বমি, জ্বরের ওষুধ ইত্যাদি বক্সে থাকলে বিশেষ মুহূর্তে খুবই কাজে লাগে। বার্ন ক্রিম, ব্যথানাশক মলম, অ্যালার্জির ওষুধও রাখা যায়।
পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট
এটিও বক্সে রাখা যেতে পারে।
পালস অক্সিমিটার
বর্তমানে এটি একটি জরুরি উপকরণ হয়ে পড়েছে। এই করোনা মহামারিতে কারও জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট হলে এটি দিয়ে সহজেই রক্তের অক্সিজেনের মাত্রা ও হৃৎস্পন্দনের মাত্রা জানা যায়।
রক্তচাপ মাপার যন্ত্র
বিশেষ মুহূর্তে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। একটু শিখে নিলে এটি দিয়ে সহজেই রক্তচাপ মাপা যায়। এখন ডিজিটাল যন্ত্র পাওয়া যায়, যা দিয়ে সহজেই রক্তচাপ মাপা যায়।
গ্লুকোমিটার
কারও রক্তের শর্করা কমে বা বেড়ে গিয়ে অচেতন হয়ে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকর একটি উপকরণ হতে পারে।
শীতকাল এলেই বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার চল বেড়ে যায়। অনেকে গাছ থেকে খেজুরের কলসি নামিয়ে সরাসরি কাঁচা রস খেয়ে থাকেন।
আবার অনেকে এই রস চুলায় ফুটিয়ে সিরাপ, পায়েস বা ক্ষীর বানিয়ে খান। এছাড়া রসের তৈরি ঝোলা গুড়, পাটালি গুড়, নলেন গুড়, ভেলি গুড়, বালুয়া গুড়, মিছরি গুড়সহ নানা ধরণের পিঠার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে।
নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক
খেজুর আরব দেশের প্রচলিত ফল হলেও ওইসব দেশে খেজুর, মূলত ফল উৎপাদননির্ভর, যেখানে কিনা বাংলাদেশের খেজুর গাছ রস উৎপাদননির্ভর।
কৃষি তথ্য সার্ভিসের মতে, বাংলাদেশে সাধারণত কার্তিক থেকে মাঘ অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত খেজুরের রস সংগ্রহ হয়ে থাকে।
দেশটির সবচেয়ে বেশি রস সংগ্রহ হয় যশোর, কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে।
মূলত খেজুর গাছের ডালপালা পরিষ্কার করে, ডগার দিকের কাণ্ড চেঁছে তাতে একটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি চোঙ বসিয়ে দেয়া হয়। চোঙের শেষ প্রান্তে ঝুলিয়ে দেয়া হয় একটি মাটির হাড়ি বা কলসি।
সেই চোঙ দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা রস এসে জমা হতে থাকে মাটির হাড়ি বা কলসিতে। এভাবে একটি গাছ থেকে দৈনিক গড়ে পাঁচ থেকে ছয় লিটার রস সংগ্রহ করা যায় বলে কৃষি তথ্য সার্ভিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
কিন্তু গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এই খেজুরের রস খাওয়ার ক্ষেত্রে নিপাহ্ ভাইরাস আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
উপকরণ: বাঁধাকপির কুচি ৪ কাপ, কই মাছের টুকরো ৬টি, তেজপাতা ১টি, শুকনো মরিচ ২টি, মেথি অল্প পরিমাণ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, নারকেল কোরানো স্বল্প পরিমাণে, হলুদ পরিমাণমতো ও সরিষার তেল পরিমাণমতো।
প্রণালি: তেলে শুকনো মরিচ ও মেথি ফোড়ন দিতে হবে। ফোড়ন হয়ে এলে হালকা করে ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। ওই তেলেই বাঁধাকপির কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে কষে নিতে হবে। তারপর লবণ, মরিচ ও হলুদবাটা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ বসাতে হবে। সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভাজা মাছগুলো দিয়ে ঢাকা দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে এবং মাছ সেদ্ধ হয়ে এলে অল্প পরিমাণ নারকেল কোরানো দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: বড় শোল মাছ ৫০০ গ্রাম, টমেটো টুকরো আধা কাপ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ, টমেটোবাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, ধনেপাতা আধা কাপ, শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদ অনুসারে ও কাঁচা মরিচ ৭-৮টি (চেরা)।
প্রণালি: শোল মাছ লবণ, হলুদ ও সরিষার তেল মাখিয়ে ভেজে তুলে রাখতে হবে। আর ওই তেলেই পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামি রং হলে রসুন, আদা, মরিচের গুঁড়া, হলুদ ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে কষাতে হবে। টমেটোবাটা দিতে হবে, কিছুক্ষণ কষানোর পর প্রয়োজনমতো গরম পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ভেজে রাখা মাছগুলো দিতে হবে। ঝোল মাখা-মাখা হলে টমেটোর টুকরো আর ধনেপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলতে হবে। নামানোর আগে কাঁচা মরিচ দিতে হবে।
উপকরণ: ছোট টুকরো করে কাটা টাকি মাছ ২ কাপ, ডুমো ডুমো করে কাটা লাউ ৪ কাপ, হলুদ সিকি চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পেঁয়াজ ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি পরিমাণমতো, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ১০-১২টি, আদাবাটা আধা চা-চামচ ও রাঁধুনি বাটা সিকি চা-চামচ।
প্রণালি: তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর একে একে রসুনবাটা, আদাবাটা ও রাধুনি (গুঁড়া সজ) বাটা ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হলে লাউ দিতে হবে। লাউ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে অল্প পরিমাণে পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে আগে থেকে হালকা করে ভেজে রাখা টাকি মাছ দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে কাঁচা মরিচের ফালি ও সবশেষে ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে ফেলতে হবে।
উপকরণ: চিংড়ি মাছ ২০০ গ্রাম, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ কাপ, টমেটো কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ধনেপাতাবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া পরিমাণমতো, চিলি সস ২ চা-চামচ, টমেটো সস ২ চা-চামচ, বাঁধাকপির ভেতরের পাতা ৪টি, ভিনেগার ২ চা-চামচ, রসুন ১ চা-চামচ ও লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: বাঁধাকপির শক্ত অংশ ফেলে দিন। পাতার ভেতরের অংশ একটু ভাপিয়ে রাখুন। মাছ ধুয়ে ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে তাতে রসুন কুচি দিয়ে মাছগুলো দিন। একে একে কোঁচানো বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নিন। এরপর কাঁচা মরিচবাটা, ধনেপাতাবাটা, চিলি সস ও টমেটো সস দিয়ে নেড়ে নিন। পানি শুকিয়ে এলে নামিয়ে বাঁধাকপির পাতায় অল্প করে চিংড়ি মাছ সুতা দিয়ে বেঁধে স্টিমারে ভাপিয়ে নিন। সুতো কেটে পাতা খুলে পরিবেশন করুন।
অনুগ্রহ করে মন্তব্য করতে লগ ইন করুন লগ ইন